আমি জানি আপনি আমার মত এই তুচ্ছ লোকের লেখা পড়বেন না। শিরোনাম সহ ছবি টি দেখেছেন নিশ্চয়ই, আমি বিভিন্ন কাগজ বা পত্রিকায় অন লাইন খবরে অনেক দিন আগেই পড়েছি, যে আমাদের দেশে 20 থেকে 35 বছর বয়সী যুবক বেশি,দেশের উন্নতির জন্য এদের কাজে লাগান ভারত তরতর করে এগিয়ে যাবে, এই শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতী দের পকোরা ভাজার পরামর্শ দিচ্ছেন। এই নির্বাচনের আগে আপনি সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে ছিলেন। ভারতীয় রেল প্রায় এক লক্ষ নব্বই হাজার লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে ছিল। এই নির্বাচনে আগে রেল বিভিন্ন সময়ে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল, বেকার যুবক যুবতী 500টাকা দিয়ে অন লাইন ফর্ম ফিলাপ করে ছিল, পরীক্ষা হয়নি না হয়ে গেছে জানতে পারল না। এদিকে আপনি ব্যাঙ্ক বীমা বিএসএনএল রেল কে নাকি বেসরকারি করে দেবেন, তাহলে আমেরিকার হাল হবে, কর্মী ছাঁটাই লেগেই থাকবে। আর কিছু দিন পর অর্থ নৈতিক মন্দা মানুষের ক্রয় ক্ষমতা থাকবে না। আর যদি এটা হয় তাহলে দেশের সরকার থেকে লাভ কি? ভোটের আগে অনেক দপ্তরও একই রকম ভাবে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। এগুলো কি সব নির্বাচনি জুমলা, রেল হচ্ছে, ভারতের সব থেকে বড়ো নিয়োগের ক্ষেত্র, যদিও আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীও রেল মন্ত্রী থেকে মুখ্যমন্ত্রী হবার আগে রেলে নিয়োগের ফর্ম বিলি করে ছিলেন। সে নিয়োগ হয়নি, আপনি তো দেখছি, বেকার যুবক দের নিয়ে মস্করা করছেন, নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়, আর নিয়োগ হয় না। মনে রাখবেন দেশে যুবক সম্প্রদায় কে নিয়ে এরকম মস্করা করবেন না।
This is a news blog. Here I write story, social incidents, political incidents, & my life history etc.
Friday, 31 May 2019
Thursday, 30 May 2019
মুখ্যমন্ত্রী কথায় সি পি আই এম কাকে ভোট দিয়েছে? ।
ছবি সহ খবর টি পড়ে আমার মনে হলো তৃণমূল দল টা পুরো নাম পাল্টে বিজেপি হয়ে যাবে ।আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আবার মুখ্যমন্ত্রী হবেন। মুখ্যমন্ত্রী লোকসভা নির্বাচনের পরে অভিযোগ করেন, সি পি আই এম বিজেপি কে ভোট বিক্রি করেছে। মুখ্যমন্ত্রীর এসব ফালতু কথার কোন দাম নেই, উনি যখন যা মনে আসে বলে দেন, তাহলে বলা যায় উনি বিধায়ক সাংসদ কাউন্সিলর বিক্রি করছেন। পশ্চিমবঙ্গের এই পরিস্থিতির জন্য মুখ্যমন্ত্রী এবং তার দল দায়ি, কারণ তেরো সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিঙ্গুর ব্লকের বারুইপাড়া পলতাগড় পঞ্চায়েত বামফ্রন্ট দখল করে ছিল, বামফ্রন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের এমন ভয় দেখানো হচ্ছিল, যাতে তারা দল পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। যাকে ভয় দেখিয়ে দলে নিতে পারেনি, 2014 সালে লোক সভা নির্বাচনে আগে বামেদের প্রচার করতে দেয় নি। তাদের মারা হয়েছে, তারা যখন আমাদের নেতৃত্বের সঙ্গে থানায় গেছে, থানা নেতৃত্ব সহ এদের নামে কেস দিয়েছে। এসব সিঙ্গুর থানার ঘটনা, এসব সিঙ্গুরের বিধায়কের কথায় হয় নি, সিঙ্গুরে বাড়ি আরেক জন বিধায়কের কথায় হয়েছে। বিনা অপরাধে সিঙ্গুরের মহামায়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নামে কেস করে তাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, কারণ তিনি নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতির সম্পাদক ছিলেন। প্রতিটি নির্বাচনের আগে বাম ভোটার দের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দেওয়া রেশন কার্ড করে না দেওয়া। পঞ্চায়েতের যে সব কাজ করে না দেওয়া, এসব করে পঞ্চায়েত দখল নেওয়া, আমাদের উপর তলার নেতৃত্বের বিষয় গুলো গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য অর্থাৎ এই খেটে খাওয়া মানুষের পাশে এসে না দাঁড়ানোর জন্য আজ তারা বিজেপি কে ভোট দিয়েছে। তৃণমূলের এই অত্যাচার থেকে বাঁচতে বামেদের ভোট বিজেপি কে দিয়েছে, কারণ এখানে কাছাকাছি আর এস এস ক্যাম্প করেছে, অনেক যুব ছেলে কে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, কিছু ঘটনা ঘটেছে তারা ছুটে আসছে। আমি যা দেখছি, তাই লিখেছি গোটা তৃণমূল দলটি বিজেপি হয়ে যাবে, তাই যে সব বাম ভোটার তৃণমূলের অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে বিজেপি কে ভোট দিয়েছে, তাদের কী হবে? গোটা তৃণমূল দল বিজেপি হয়ে গেলো দিদি বললেন আমি মুখ্যমন্ত্রী মন্ত্রী হব, না হলে ধর্ণায় বসব। দিদি আবার মুখ্যমন্ত্রী হলেন, মনে করুন এটা এমন সময় হলো যখন বিধান সভা হয়ে গেল, তার পর হলো, তাহলে যারা অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় বিজেপি কে ভোট দিলেন তখন কী হবে? কারণ যে হারে তৃণমূল থেকে বিজেপি তে যাচ্ছে, তাতে করে আমার মনে হচ্ছে, দিদি বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী হবেন। কারণ রাজনীতি তো কিছু বলা যায় না। অনেকেই বলবেন সি পি আই এম থেকেও বিধায়ক বিজেপি তে যাচ্ছে, কথা তো ঠিক, আমার মনে হয় তারা আদর্শ হারিয়ে ফেলেছে, নীতি হীন হয়ে পড়েছে, তাই বিজেপি তে যাচ্ছে। ভোটার রা সি পি আই এম এর প্রতীকে ভোট দিয়ে ছিল ওনারা মানুষের সেই মর্যাদা রাখতে পারলেন না।
Tuesday, 28 May 2019
সতী দাহ পায়েল রোহিতগীর মন্তব্য।
বেশ কয়েক দিন ধরেই নেট মিডিয়াতে দেখছি, পায়েল রোহিতগী নামে এক ভদ্র মহিলার সতী দাহ নিয়ে লিখেছেন, সেই লেখা নিয়ে খুব চর্চা হচ্ছে। ঐ লেখার সাথে তিনি রাজা রামমোহন রায় কে ব্রিটিশদের চামচা বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন সতী দাহ প্রথা সঠিক ছিল, উনি ইতিহাস না জেনে মন্তব্য করেছেন। আবার বলছি আপনি ইতিহাস পড়ুন তখন কার হিন্দু সমাজে মেয়ে দের সাথে কী রকম আচরণ করা হতো, না জেনে মন্তব্য করা উচিত নয়। আপনি আজ যে ভাষায় লিখেছেন, ঐ ইংরেজি ভাষা তো দূর লেখা পড়া করার অধিকার ছিল না, বারো বছরের মধ্যে জাত কুল দেখে মেয়েদের বিয়ে দিতে হতো, ৯ হলে গৌরী দান, পর্দাসীন মেয়ে দের বাড়ির বাইরে যাওয়ার অধিকার ছিল না। তীর্থ স্নান করতে নিয়ে যাওয়া হতো ঢাকা পালকি করে, পালকি সহ জলে চুবিয়ে বা ডুবিয়ে তুলে আনা হতো, আর কুল রাখতে বিয়ে দেওয়া হতো নয় বছরের কন্যার সাথে ষাট থেকে আশি বছরের বৃদ্ধর সাথে, বৃদ্ধ মারা গেলে যত গুলো তিনি বিবাহ করতেন, এবং সেই বৌ দের মধ্যে যাদের হাতের কাছে পাওয়া যেত, তাদের জোর করে চিতায় তুলে দিয়ে জীবন্ত জ্বালিয়ে দেওয়া হতো। ভাববেন একটা ১২ থেকে তেরো বছরের মেয়ে আশি বছরের স্বামীর মৃত্যুর জন্যে তাকেও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হবে, এটা আপনার কাছে সু প্রথা। আপনি যে আজ লেখা পড়া শিখে টুইটারে ইংরেজি ভাষায় লিখেছেন, মেয়েদের এই শিক্ষার অধিকার দেওয়ার জন্য সমাজের বিপরীতে গিয়ে লড়াই করে ছিলেন, সেই রকম এক জন মহান ব্যক্তি হলেন রাজা রামমোহন রায়। তিনি এক ঈশ্বর বাদ প্রচার করে ছিলেন, ব্রাহ্ম সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সমাজ ব্যবস্থা পাল্টাতে হলে সরকারের সাহায্য দরকার হয়, সেই জন্য তিনি ব্রিটিশ সরকারের সাহায্য নিয়ে ছিলেন, এরকম আরেক জন মহান বাঙালি যিনি মেয়েদের শিক্ষার জন্য নিজের সর্বস্ব দান করে দিয়ে ছিলেন। তিনি ঈশ্বর চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, দয়ার সাগর, বিদ্যাসাগর, আরেক সমাজ সংস্কারক স্বামী বিবেকানন্দ ,তিনি বলেছিলেন, সমাজের দুটি ডানা নারী ও পুরুষ একটি ডানা অকেজো হলে পাখি যেমন উড়তে পারে না, সেই রকম সমাজের এই দুটি ডানার একটি অকেজো হলে সমাজ ব্যবস্থা কোনো দিন টিকে থাকতে পারে না। তৎকালীন সমাজ সংস্কারের অগ্রনী এই সব মহান ব্যক্তির সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করা উচিত হয়নি। মনে রাখতে হবে বাঙালি তথা গোটা ভারতের শিক্ষা সমাজ ব্যবস্থা ধর্মান্ধতা।হিন্দু দের মধ্যে ছোট জাত উঁচু জাত যা এখনও সমাজ ব্যবস্থা কে তথা হিন্দু জাতিকে পিছনে ঠেলে দিচ্ছে। এই কিছুদিন আগে মুম্বইয়ের একটি মেয়ে ডাক্তারি পড়ছিল, প্রতি নিয়ত তার দিদি রা নীচু জাত বলে খোঁটা দিত, সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন। রোহিত ভেমুলার ক্ষেত্রে একই রকম, ঘটনা ঘটে ছিল। আর যদি বলেন, আমি বাঙালি সমাজ সংস্কারক রামমোহন রায় কে মানি না। তাহলে আপনার অভিভাবক কে বলুন, আপনার কুল রাখার আশি বছরের বৃদ্ধের সাথে বিয়ে দিতে, তিনি মারা গেলে - - - - -.।
Tuesday, 21 May 2019
পশ্চিমবঙ্গের পরিবর্তনের মূল কাণ্ডারি কে?
2011 সালে পশ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্ট সরকারের শেষ এবং বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পিছনে নিশ্চয়ই বর্তমান শাসক দলের আন্দোলন এবং সংবাদ মাধ্যমের হাত ছিল, আরেক জন ছিলেন, আমাদের প্রাক্তন বাঙালি রাষ্ট্রপতি তিনি ইউ পি এ সরকারের উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার একদম সহ্য করতে পারেনি। তিনি দেখেছিলেন তৃণমূল ও কংগ্রেস যদি পশ্চিম বঙ্গে জোট করতে পারে, তবে বামফ্রন্ট সরকারের পতন অনিবার্য। কংগ্রেসের রাজ্য নেতৃত্ব বর্তমান শাসক দলের শর্তে রাজি হচ্ছিল না কিছুতেই, তখন দিল্লি থেকে উনি এসে বর্তমান শাসক দলের সব শর্ত মেনে জোট তৈরি করে দিয়ে গেলেন। আর এখন উনি মন্তব্য করছেন বাম আমলেও এতো খারাপ অবস্থা ছিল না। আসলে তা এই সব পদধারি মানুষের সাথে মিশতে না পারা নেতারা এই রকম ভাবেন, আমি আজ যা বলছি বা করছি মানুষ কাল ভুলে যাবে। শেষ দফা ভোটের আগে উনি বিবৃতি দিয়ে বলেন, পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা বামফ্রন্ট আমলের থেকে খারাপ, উনি পক্ষান্তরে স্বীকার করে নেন বামফ্রন্ট সরকার ভালো ছিল। আপনি তাহলে কেন সেই সময় জোট সরকার গড়ার জন্য দিল্লি থেকে ছুটে এসেছিলেন। আজ বাংলার এই পরিস্থিতির জন্য আপনি অনেকাংশেই দায়িত্ব এড়াতে পারেন না। উপরের ছবি টি দেখছেন নিশ্চয়ই, পশ্চিমবঙ্গের এই পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য আপনি এসে জোট করে ছিলেন! আমরা তখন শুনতাম বামফ্রন্ট সাধারণ মানুষ কে ভোট দিতে দেয় না। সাধারণ মানুষের এতো বড়ো গনতান্ত্রিক দেশে একটাই অধিকার একটা ভোট দেবার, সেই অধিকার কেড়ে নিতে চাইছে, এরা যে দলের হোক এরা দুষ্কৃতী এদের জেলে থাকা উচিত, প্রশাসন কে ব্যবস্থা নিতে হবে কিন্তু না কোন ব্যবস্থা সরকার নেবেন না। মানুষ মরলে এই সরকারের নেতা মন্ত্রীদের আনন্দ হয়। বিরোধী হলে কথাই নেই, কেটে তার মাংস খেতে পারলে বাঁচে, এত উন্নয়ন তবুও সাধারণ ভোটার কে ভোট দিতে দিলে হবে না। সাধারণ ভোটার কে বিশ্বাস করতে পারছে না। আপনি রাষ্ট্রপতি ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে আক্রান্ত আমরা বলে একটা সংগঠন আপনার কাছে গিয়ে ছিল, আরো অনেক আপনাকে চিঠি দিয়ে ছিল দুঃখের বিষয় কোনো কাজ হয়নি। বাঙালি আর শিখ এই দুই জাতি ভারত বর্ষে যত মারা যাবে দিল্লির লোকজন ততঃ আনন্দ পায়। সেই কারণেই স্বাধীনতার সময় এই দুই রাজ্যে কে ভাগ করা হয়েছিল। এখনও চলছে, দিল্লি মানুষ খুব আনন্দ পাচ্ছে নিশ্চয়ই, বাংলাদেশে প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে চলল, আর এপার বাংলায় আসামে ত্রিপুরায় সেখানেও একই পরিস্থিতি, এপার বাংলায় শেষ করছে কারা বিহার উত্তর প্রদেশ থেকে আসা কত গুলো আসামী যারা গুণ্ডা গিরি তোলা তোলা বোমাবাজি ছাড়া আর কিছু জানে না। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সময়ের শাসক দল এদের মদতে ক্ষমতায় এসেছে, বর্তমান শাসক দল বেশি করে মদত নিচ্ছে, তবুও আমরা স্বাধীন ভারতের নাগরিক, ভোটের অধিকার নাই বা থাকল, অন্তত বেঁচে থাকার অধিকার টুকু থাক, সব শেষ আপনি আমার প্রণাম নেবেন, ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।
Wednesday, 15 May 2019
বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার জন্য বর্তমান শাসক দল ও দায়িত্ব এড়াতে পারেন না।
ছবি টি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত। আগামী কাল কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে যে ঘটনা ঘটেছে তার জন্যে অসভ্য বর্বর দল বিজেপি যেমন দায়ি, তেমন বর্তমান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ও দায়ি।বর্তমান শাসক দল বারবার বিজেপির সাথে জোট করে কেন্দ্রে মন্ত্রী হয়েছিল। এই শাসক দলের নেত্রী বিধান সভা ভাঙচুর করে ছিল, তিনি বিরোধী রাজনীতি করবেন কেউ বাধা দিতে পারবেন না, কেউ বাধা দেয়নি, সিঙ্গুরে মাচা বেঁধে কারখানা গুজরাতের সানন্দে পাঠানো সেই 21 দিনের জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বসে থাকা কেউ বাধা দেয়নি।উনি 2011 সালে ক্ষমতায় এসে বিরোধী দল কে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে দেব না। প্রতি পদক্ষেপে বাধা আগে ছিল সি পি আই এম তথা বামফ্রন্ট কে আটকানো এখন ভোটার কে ভোট দিতে না দেওয়া অর্থাৎ নিজের দলের মধ্যে গণ্ডগোল মানুষ কে বিশ্বাস না করা, বিজেপি তে কারা যারা তৃণমূল দলের থেকে সে ভাবে আর টাকা তুলতে পাচ্ছে না, ভাগ দিতে দিতে শেষ হয়ে যাচ্ছে, তারা গিয়ে ভিড় করছে, বিজেপি তে। দু দলের নেতা মন্ত্রী রা প্রতি নিয়ত মারব কাটব করে যাচ্ছে, কে বলছে নারকেল মুড়ি খাওয়াব। আজকের বাংলা জুড়ে অশান্তি আর বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙচুর এ অপসংস্কৃতি তৃণমূল আমদানি করেছে এই বাংলায়। শাসক দলের লোক হলে ছাড়া পায় অন্যায় করে, বিরোধী অপরাধ করুক আর না করুন তার জেল, এই তো নীতি। দুর্নীতি লুটপাট মানুষ খুন বোমা বাজি গুলি পিটিয়ে হত্যা আরো কতকি, মোটের উপর বিরোধী দের জায়গা দিলে হবে না। আজ যা ঘটছে, সেখানে অমিত শাহ, বা বিজেপি কে কালো পতাকা দেখানোর জন্য বিদ্যাসাগর কলেজের সামনে আর সন্ধ্যা পর্যন্ত কলেজ খোলা সেখানে ছাত্র ছাত্রীদের ক্লাস হচ্ছিল, আমি জানি না। এই দুই রাজনৈতিক দল বাংলার তথা বাঙালি জাতির শিক্ষা দীক্ষার উপর আঘাত করছে। এদের বর্জন করে বুঝিয়ে দিতে হবে বাঙালি আজও মরে নি তারা প্রতিবাদ করতে জানে।
Subscribe to:
Posts (Atom)