আমি ফেসবুকে বহু বন্ধুত্বের অনুরোধ পাচ্ছি। আমি অনেকেই চিনি না, জানি না, অথচ বন্ধুত্বের অনুরোধ আসছে। সকলের বন্ধুত্ব গ্রহণ করতে পারছি না, তার জন্য দুঃখিত, তবে এটা আমি এখানে পরিস্কার করে বলছি, যারা চোর কে চোর বলতে পারেন না। মিথ্যাবাদী কে মিথ্যাবাদী বলতে পারেন না। প্রতারক কে প্রতারক বলতে পারেন না। যারা টিভি চ্যানেল দেখন তবু ঘুষ নেওয়ার কথা বিশ্বাস করতে চান না, আগেও হয়েছে বলে justify করেন। আগের চোরদের ধরার জন্য 42 টা কমিশন হয়েছিল একটি ও চোরের হদিস মেলেনি। আগের সরকারের শেষ কয়েক বছর ধরেই খুন খারাপি চলছিল, মানুষ শান্তি পাবার আশায় পরিবর্তন করে দিয়েছিল। নিজের ভোট নিজে দেবে বলে পরিবর্তন করে দিয়েছিল, কিন্তু বর্তমানের শাসক দল এতো উন্নয়ন করে ফেলেছে, তবুও মানুষ কে বিশ্বাস করতে পারে না। আবার যারা বিশ্বাস করেন চাকরি পেতে হলে অনশন করতে হবে, গর্ভস্থ ভ্রুণ নষ্ট হলেও। যারা বিশ্বাস করেন 500 টাকা থেকে 5000 টাকা বা 10000 টাকা বেতনের চাকরি বা স্কুল টিচার হোক বা আই সি ডি এস লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরি করতে হবে। যারা বিশ্বাস করেন সিভিক পুলিশের নামে কিছু তোলা বাজ নিয়োগ করে, গাড়ি ধরে তোলা তোলা ঠিক। আরো অনেক কিছু আছে লিখলে শেষ করা যাবে না। যারা এসব চোখে দেখে কানে শুনে, কেবল দু এক বছর অন্তর কিছু টাকা পাওয়ার জন্য চোখ বন্ধ করে, অন্ধের মতো এই সরকার কে সমর্থন করেন তারা বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠাবেন না, এটা আমার বিশেষ অনুরোধ, যদি এরকম কেউ আমার বন্ধু থাকেন তাহলে তিনি আমাকে ব্লক করুন, কারণ আমি অন্যায় কে অন্যায় আর সত্যি কথা বলতে জানি। আমি একটু সহজ সরল মানুষ তাই অন্যায় দেখলে চুপ করে থাকতে পারি না।
This is a news blog. Here I write story, social incidents, political incidents, & my life history etc.
Wednesday, 13 March 2019
Wednesday, 6 March 2019
পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন আর দূস্কৃতি রাজ।
আমাদের রাজ্যের নির্বাচন, ভোটের আগে দূস্কৃতি দের জেলে ভরার পালা, কিন্তু প্রশ্ন এই রাজ্যের আসলে যারা দূস্কৃতি তারা থেকে যাবে জেলের বাইরে, খুব কম দূস্কৃতি ধরা পড়বে। যারা ধরা পড়বে তারা বিভিন্ন দলের কর্মী সমর্থক কারণ আমাদের রাজ্যের প্রায় প্রতিটি শাসক দল সর্বদা এরকম রাজনৈতিক নীতি নিয়ে চলে। যত রকম কেস আছে শ্লীলতাহানি, ডাকাতি, চুরি, খুন সব ধরনের মামলা আছে বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে, কারণ এই রাজ্যে কোনো অপরাধ ঘটলে, শাসক দল বলে, বিরোধী দল করেছে, আর বিরোধী দল বলছেন শাসকের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব, মামলা বা কেস ডায়েরি পুলিশ সেই ভাবে সাজাচ্ছে, যে লোক ঘটনার কথা ঘুনাক্ষরে জানে না। তার নামে কেস বা মামলা রুজু হচ্ছে, এরকম করে আসল অপরাধী জেলের বাইরে থেকে যাচ্ছে, তারা যখন যে শাসক সেই দলে নাম লেখাচ্ছে, আসল অপরাধীরা ভোটের সময় মদ মাংস খেয়ে দিব্যি হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে, মানুষ খুন করছে, পুলিশ কে মারছে, এই আজ অন লাইন নিউজ পোর্টালে (DNA বাংলা) বেড়িয়ে ছিল এক জন তৃণমূল যুব কর্মী কে বোমা মেরে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে,হতভাগ্য মায়ের কোল খালি হলো। আমি এতখন কোনো না কোনো বিরোধী দলের নেতাদের নামে কেস হয়েছে। আর আসল অপরাধী ঠিক ঘুরে বেড়াচ্ছে। বাংলায় এই সমস্যা আজ থেকে নয়, দীর্ঘ দিনের এরকম সমস্যার জন্য তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার কে মানুষ পাল্টে বর্তমান সরকার কে নিয়ে এসে ছিলেন । সেই tradition সমানে চলছে।
Saturday, 2 March 2019
Bajaj finserv ও আমি।
গত 21/1/19 তারিখে সিঙ্গুর থানার অন্তর্গত বুড়াশান্তি এলাকার santra communications থেকে bajaj finserv with mobikwik এর মাধ্যমে একটি oppo ফোন কিনেছিলাম। তার পর গত 7/2/2019 তারিখে আমার কাছে SMS এল আমার signature mismatch হয়েছে।
আমি গত 7/2/2019 তারিখে উক্ত দোকানে গিয়ে পুনরায় কাগজ পত্র দিয়ে আসি, ব্যাঙ্ক থেকে signature verification করিয়ে, তার পর গত 20/2/2019 থেকে বিভিন্ন ব্যক্তি আমাকে ফোন করতে থাকে বলে আপনার signature mismatch আছে, আপনার বাড়িতে আমাদের লোক যাবে সব কাগজপত্র নিয়ে আসতে, আমি সব ঘটনা বলার পর আমায় জানায়, আপনি সব কাগজপত্র ঐ দোকানে আবার জমা দিলে, ঠিক আছে কোন চিন্তা নেই সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার জানা ছিল না bajaj finserv একটা চিটিংবাজ সংস্থা, অন লাইনে অনেক নম্বর আছে, কোনো টায় লেখা আছে 24×7 কোনো টায় লেখা কেবল misscall দিন, একটি number এ misscall দেবার পর দিন সকালে অন্য একটি number থেকে আমাকে ফোন করে সব শোনার পর বলেন আপনি ভুল জায়গায় misscall দিয়েছেন। অথচ আমি number টি অন লাইন থেকেই পেয়ে ছিলাম। আরেকটা কথা না বলে পারছি না, আমার email id bfl এ ভুল আছে, (মোবিক্যুইকে ঠিক আছে) দেখাচ্ছে অন লাইন ঠিক করা যাবে, কিন্তু আমি তিন দিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা চেষ্টা করেও পাল্টাতে পারছি না। এর মধ্যে আমি ও আমাকে যে ঐ দোকানে নিয়ে গিয়ে bajaj finserv ও মোবিক্যুইকের মাধ্যমে ফোন কিনতে বলেন, সেও দোকান দার কে ফোন করে বলে সব ঠিক আছে, আপনার কোনো সমস্যা হবে না। তারিখ টা ছিল 23/2/2019 তার আগের দিন ও আমি ফোন করে ছিলাম। আমাকেও একই কথা বলেন, এর পর গত 1/3/2019 bajaj finserv থেকে আমাকে আবার SMS করে জানান হয়, আপনার signature mismatch আছে, আগামী 2/3/2019 আপনার প্রথম কিস্তি কাটা হচ্ছে না। আপনাকে একমাস সময় দেওয়া হলো, আপনি আবার কাগজ পত্র জমা দেবেন বা আপনার সাথে আমাদের লোক বাড়িতে গিয়ে দেখা করে নিয়ে আসবে।
আজ 2/3/2019 হরিপাল থেকে ট্রেনে যাবার সময় এর আগে আমি যাকে কাগজ পত্র দ্বিতীয় বার দিয়ে ছিলাম, তার সাথে দেখা হলে তাকে বিষয় টা বললাম সে আমাকে আরও দু জনের কথা বলে যাদের নাকি এই সমস্যা গত বছর অক্টোবর থেকে, সে একটি নম্বর দিয়ে আগামী রবিবার (3/3/2019) সকাল দশটার পর ফোন করতে বলেন। যে নম্বর টি দিয়েছে সেটি ঐ দোকান দারের যাকে গত 22/2/2019 তারিখে ফোন করার পর বলে ছিল আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন কি হলো না আপনা কে আমি ফোন করে জানাব, আজ পর্যন্ত আমি তার কাছ থেকে ফোন পেলাম না। আমি এখন বুঝতে পারছি অপরের কথায় আমি bajaj finserv ও mobikwik এর মত মহান চিটিংবাজ সংস্থা থেকে finance এ মোবাইল ফোন কিনেছিলাম। আমি বুঝতে পারছি না কী করে এই মহান চিটিংবাজ সংস্থার থেকে কীভাবে মুক্তি পেতে পারি। আমি জানি আমি এসব লিখছি, যারা পড়েছেন তারা এই চিটিংবাজ সংস্থার দূরে থাকুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)