Friday, 21 June 2019

আজ সকাল থেকে একটা খবর ঘুরেছে অনলাইনে পুজোর আগে পে কমিশন।

আজ সকাল থেকে অনলাইনে একটি খবর ঘুরেছে যে সরকারি কর্মীদের বেতন কমিশন দেওয়া হবে পুজোর আগে। প্রায় সব অন লাইন সংবাদদাতা যেন কতটা আগ্রহ নিয়ে এই সংবাদ লিখেছেন। সংবাদদাতারা উল্লেখ করেছেন না তারা সংবাদ টি কোথায় পেলেন, আসলে গত ১৩/৬/১৯ তারিখে অভিরূপ সরকার কে ডেকে মুখ্যমন্ত্রী কি নির্দেশ দিয়েছেন। সেই গোপন কথা কেউ জানে না, কারণ তখন এই সংবাদ মাধ্যম গুলো লিখেছিল, আগামী ১লা জুলাই থেকে বেতন কমিশন চালু হবে। যদিও কোন বছরের জুলাই সেটা বলেনি। সেখানে ও বিভ্রান্তি ছিল, বলা ছিল জুনে জমা পড়বে আর জুলাই থেকে পাবেন সরকারি কর্মীরা, কিন্তু কোন সালের জুন মাসে সেটা ছিল না। সেদিন ঐ সব খবরে বলা ছিল ২২ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি হবে, আজ যে খবর কে বলল উল্লেখ না করে অনলাইনে ঘুরে বেড়াচ্ছে, সেখানে ১৪%বাড়বে বলা হচ্ছে।
এই বেতন কমিশন নিয়ে যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে, গত পাঁচ বারের বেতন কমিশন নিয়ে এতো নাটক হয় নি। আমার যতদূর জানা আছে প্রথম পে কমিশন নিয়ে এরকম একটা নাটক মঞ্চস্থ হয়েছিল। সেই বেতন কমিশন দিনের আলো দেখেনি। সেই এই রাজ্যের কর্মীরা সপ্তম জায়গায় ষষ্ঠ বেতন কমিশন পান, বামফ্রন্ট সরকার পঞ্চম বেতন কমিশন দিলেও, কেন্দ্রীয় ষষ্ঠ কমিশনের সমান বেতন কাঠামো দিয়ে ছিল। আর সেই পঞ্চম বেতন কমিশন লাগু হয়েছিল গত ২০০৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে এবং ২০০৬ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে নোশনাল ফিক্সশেন ছিল। ২০০৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০০৯ সালের মার্চ পর্যন্ত এরিয়া দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন অনুযায়ী বেতন কাঠামো পে ব্যণ্ড ও গ্রেড পে তে ভাগ করে বেতন কাঠামোর যতটা সম্ভব কমিয়ে এনে মূল বেতন কে ১.৮৬ দিয়ে গুণ করে, মূল বেতন ঠিক করে গ্রেড পে যোগ করে বেসিক তৈরি করা হয়েছিল। আমি এখন এই পে কমিশন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। আমার মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কাছে একটা প্রশ্ন আপনি এই বিভ্রান্তি দূর করুন। আপনি গত ১৩/৬/১৯ তারিখে বেতন কমিশনার কে কী বলে ছিলেন? আমি এও জানি আপনি সরকারি কর্মীদের বিশ্বাস করতে পারেন না, অথচ সব সরকারি কাজ তারা করে দেয়, দেখুন আপনি বাচ্ছা দের জুতো দিলেন সেই জুতো দিয়ে পিটুনি খেল শিক্ষক। আবার SHG পোশাক দেবে, তার জন্য শিক্ষকদের কপালে কি আছে জানি না। আর কোনও কথা লিখছি না, আপনি বিভ্রান্তি দূর করুন সঠিক ভাবে বলুন আদৌ আপনি বেতন কমিশন বা ডিএ দেবেন কিনা? আপনি ছাড়া আর কেউ নেই, যে জানে আদৌ বেতন কমিশন দিনের আলো দেখবে কি না! আবার শিক্ষকের আশা আপনি তাদের পি আর টি স্কেল দেবেন। যদি এই লেখা টি পড়েন, তবে আশা করি আপনি সঠিক ব্যবস্থা নেবেন বিভ্রান্তি দূর করে দেবেন। 

Sunday, 9 June 2019

মনে হচ্ছে, বর্তমান শাসক দল আর শাসন ভার বহন করতে পারছে না। চাইছে, রাষ্ট্রপতি শাসন!

বর্তমানে রাজ্যের শাসক দল মনে হয়, আর রাজ্য শাসন করতে চাইছে না। বাম আমলে শেষে এবং এই সরকারের আগমন থেকে আজ পর্যন্ত রাজনৈতিক সংঘর্ষ প্রতি নিয়ত ঘটছে, আর ভোট এলে তা বাড়ে, পুলিশ কে মারা, বিরোধী দলের প্রচার বা কোন সমাবেশে মিটিং মিছিল করার অনুমতি নেই এই রাজ্যে, অথচ তিনি অর্থাৎ বর্তমান শাসক দল বাম আমলে লাগাতার বনধ, ধর্মঘট, মিটিং মিছিল করে, রাজ্যের শিল্প সম্ভবনা কে ধুলিসাৎ করে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে ক্ষমতা দখল করে ছিল। জঙ্গল মহলে প্রতিনিয়ত মানুষ খুন, লাশ পড়ছে, সেই সময় আর আজ বেগম সাহেবা পশ্চিম বঙ্গ কে পশ্চিম বাংলাদেশ তৈরি করতে চাইছে। সেই জন্যেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার শ্লোগান " জয় বাংলা" কে নিজের দলের শ্লোগানে পরিনত করেছে। তিনি তার কর্মী দের নির্দেশ দিয়েছেন ভোটের পর ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেবেন। পুলিশের কথা বলে লাভ নেই, এ রাজ্যে পুলিশ বলে কিছু নেই, না হলে পুলিশ মন্ত্রী নিজেই আইন শৃঙ্খলা আনতে ঘর ছাড়া দের ফেরাতে ভাট পাড়ায় ধরনায় বসতে যায়। পুলিশের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে, টেবিলের নীচে লুকানো, মার খাওয়া কান ধরে উঠবস, পুলিশ কে বোম মারা আরও কত কি, এর পর আর পুলিশের ক্ষমতা নেই, রাজ্যে বেগম সাহেবার বিরুদ্ধে যায়। আর রাজ্যের গুণ্ডা বাহিনী জানে বেগমের দলে থাকলে কেউ টিকি ছুঁতে পারবে না। উনি চাইছেন রাজ্যের মানুষ অস্ত্র তুলে নিক আবার ছে চল্লিশ সালের মতো দাঙ্গা হোক, বা বাহাত্তর সালের মতো গৃহ যুদ্ধ হোক, তাহলে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হবে। উনি বলতে পারবেন, দেখ বি জে পি সরকার আমার নির্বাচিত সরকার টা ভেঙে দিয়ে ভোট চাইতে শুরু করেছে। ক্ষমতার এতো লোভ, এরা ক্ষমতা লোভী দল ইত্যাদি প্রচার করে সহানুভূতি ভোটে জিতে আসবে সেই জন্যই একজন মুখ্যমন্ত্রী উস্কানি মুলক বক্তব্য রাখছেন। আগামী ভোটে রাজ্যে বি জে পি আসছে এটা পরিষ্কার তাই উনি নিজের ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইছেন, রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হোক। মনে আছে বাম আমলে তিনি কথায় কথায় 356 ধারা আর সি বি আই চাইতেন। আইন শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে উনি ফিরিয়ে আনবেন না। রাজ্যে আইনের শাসন ফেরত আনলে ওনার ক্ষতি। এর প্রতিকার দুটো রাজ্য জুড়ে আন্দোলন, আর তাতে না হলে, ঝোপ বুঝে কোপ না এই বাংলা পশ্চিম বাংলা দেশ হয়ে যেতে বেশি দেরি লাগবে না। বাঙালি ঘুমিয়ে থেক না, অত্যাচারিত হবার পর কেবল কেঁদে আর অভিশাপ দিয়ে কোনো লাভ নেই। ঠাকুর স্বর্গ থেকে নেমে এসে তোমার সাথে যোগ দেবে না। নিজেদের বুদ্ধি দিয়ে এর মোকাবিলা করতে হবে। যদি প্রয়োজন হয় তবে ঠাকুরের দশ হাতের... গুলো রইল, কিছুটা আধুনিক অত্যাধুনিক... নিয়ে আসতে হতে হবে। এই রাজ্যের পুলিশ কিছু করবে না, কোনো শাস্তি হবে না। ঐ সমাজের কীট গুলো আগে সি পি আই এম করত এখন টি এম সি করছে, এবার দেখতে হবে, ঐ কীট গুলো যেন বিজেপি তে না ঢোকে। ওদের খতম করার জন্য মানুষ বিজেপি কে ভোট দিয়েছেন। তাদের মর্যাদা দিতে হবে, ওদের খতম করতে হবে, না হলে শ্যামা প্রাসাদের পশ্চিমবঙ্গ গঠন করার স্বপ্ন সফল হবে না। 

Sunday, 2 June 2019

মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী সমীপে ।

আমি জানি না আপনি আমার লেখা এই পাতাটি পড়বেন কি না? আপনি যদি পড়েন তবে আপনার ঐ প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারি, আপনার সাথে যারা বৈঠক করেছেন, আমি পড়লাম তারা বলেছে, ডিএ ও পে কমিশন পি আর টি স্কেল নেই, তাই ভোট কমেছে। আমি ওদের সাথে একমত ঐ গুলো মূল কারণ, কারণ আমারও দাবি ঐ গুলো, তাছাড়াও আরও কত গুলো বিষয় আছে, সে গুলো আপনার গোচরে এনেছেন কিনা জানি না। প্রথমে আসে মি ডে মিল নিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের H. T. ও T. I. C. হয়রানির শেষ নেই, সিঙ্গুর ব্লকে বা বিধান সভায় হেরেছেন নিশ্চয়ই, হয়রানির উদাহরণ হিসেবে দিই, অনেক দিন আগে এই নিয়ে লিখেছিলাম, কিন্তু কোন ফল হয়নি। এবার মি ডে মিল নিয়ে সিঙ্গুরের শিক্ষকের হয়রানির হিসেবে আমার মনে হয় এসব রাজ্যের সর্বত্র, মনে করুন জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের 78 দিনের চাল এলো এপ্রিল মে জুন মাসে জন্য। এবার এপ্রিল মে জুন খাওয়ানোর দিন 46 দিন, কত দিনের বাঁচাতে পারে? আর সবদিন সমান মানে 100 গ্রাম চাল লাগে না, তাহলে আরও কিছু বাঁচল, এবার ঐ বাঁচা চালে পোকা ধরে গেল, দোষ কার প্রধান শিক্ষকের, কারণ তিনি খাওয়ানি তাই চাল বেঁচে গেছে। তার সাথে আর একটা কথা শুনতে হবে, না খাইয়ে পয়সা খরচ করে দিলেন।এই কথাটার অর্থ নিশ্চয়ই বোঝেন, প্রধান শিক্ষক চোর। এই বিষয়ে আরেকটু লিখি এখন ছাত্র পিছু 4 টাকা 35 পয়সা দেওয়া হয়। 100 জন ছাত্র থাকলে 85 জনের, তাহলে কোনো বিদ্যালয়ে 100 জন ছাত্র ছাত্রী আছে, 85 জনের টাকা পেলে এক দিনের কত টাকা হয়। 85 x 4.35 = 369.75 =370 টাকা এবার একদিনের খরচ ধরা যাক একদিন বিদ্যালয়ে 75 ছাত্র ছাত্রী এসেছে, খাবে 60 জন, ঐ পোকা ধরা চাল গন্ধ ভাত খেতে চায় না, স্বাভাবিক ভাবে চাল 6 কিলোর পরিবর্তে 5কেজি নেওয়া হলো। পোকা পরিস্কার করতে গিয়ে 1 কেজি বাধ গেল। আগে বাম আমলে বাড়তি চাল ছাত্র দের দিয়ে দেওয়া যেত, আপনার মতো একজন মানুষ আছেন নির্দেশ দিয়েছেন আর কি করা যাবে। এবার ঐ দিনের খরচ 60 খেলে 9 কেজি আলু, যে কোন আনাজ 4 কেজি, পিঁয়াজ 2 কেজি, লঙ্কা 100 গ্রাম আদা 200 গ্রাম। সর্ষে তেল 500 গ্রাম অন্য মশলা ( জিরে, ফোড়ন, ইত্যাদি) জ্বালানি গ্যাস 60 গড়ে হলে একটা 14 কেজি গ্যাস 8 থেকে 10 দিন চলে। ডাল লাগবে 600 এবার হিসেবে করি 9 কেজি আলু 9x16=144 টাকা 4 কেজি আনাজ 35 টাকা কেজি দরে 140 টাকা 2 কেজি পিঁয়াজ 20 টাকা দরে 40 টাকা 100 গ্রাম কাঁচা লঙ্কা ও আদা মিলে 37 টাকা, স:তেল 500 গ্রাম 55 টাকা 600 গ্রাম (মুসুর) 54 টাকা জ্বালানি 10 দিন ধরে 80 টাকা। মোট 144+140 +40+37+55+54+80 =550 টাকা, আর খরচ করার কথা কত টাকা, 4.35 x60 =262 টাকা, এই যে বাড়তি টাকা খরচ দেখানো যাবে না। আর ডিমের দিনের হিসেবে করলে, যদি 80 জন খায়। ডিমের দাম 80x5=400 টাকা খরচ করতে পারা যাবে কত 80x4.35=348 টাকা এবার ঐ দিনের জ্বালানি আলু পিঁয়াজ মশলা তেল সব নিয়ে কত হতে পারে। যেই ছাত্র সংখ্যা দিয়ে গুণ করে মিলছে না তখন বলা হচ্ছে, আপনি কেন বেশি খরচ করেছেন? এবার শিক্ষকের কাজ কিভাবে কম করা যায় আনাজ পত্র কম তেল মশলা কম এনে মেলানো, কিন্তু বিদ্যালয়ের ছাত্র অনুযায়ী সে 370 টাকা সে খরচ করতে পারলে টাকাও বাঁচত না মোটাামুটি খাওয়ানো যেত। এবার ঐ হাজিরা আর খাওয়া ছাত্র হিসেবে করতে গিয়ে  করে খাওয়াচ্ছে, ডাল, তরকারি একবারের বেশি দেওয়া যায় না, ডাল হচ্ছে কোথায় ও তো জল, সব আপনার দয়া আপনি বলেছেন যত জন খাবে গুন করে যেন মেলে  এভাবে খারাপ খাইয়ে যেই টাকা বেঁঁচে গেল অমনি টাকা ব্যাঙ্ক একাউন্টে থেকে গেল, আর টাকা দেওয়া বন্ধ, শিক্ষক কী করেন ধার করে খাওয়াবেন না। কারণ সিঙ্গুর ব্লকে 2011 সালে তিন মাাসে টাকা দেয়নি। তাছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার তো ধার বাকি তেে দেয় না। ওখানে হিসেবে বাকি দেখানো বারণ, অথচ অগ্রীম টাকা দেেওয়া হবে না। আচ্ছা আপনার কাাছে আমার প্রশ্ন যে অফিসার কে এরকম নির্দেশ দিয়ে রেখেছেন। তাারা অফিসের জন্য নিজের বেতন থেকে ক টাকা খরচ করে? আপনার নির্দেশে তো এসব হচ্ছে, এর পর আছে সর্ব শিক্ষা মিশনের প্রতি মাসে চার পাঁচ দফা কাগজ পূরণ, আচ্ছা আপনি বলুন সুপ্রীম কোর্ট রায় দিল আধার লাগবে না, তার পর সর্ব শিক্ষা কী করে আধার রেজিস্টার করতে বাধ্য করে? বছরের মধ্যে পঁচিশ বার বিভিন্ন ভাবে ছাত্র সংখ্যা আর তাদের বিভিন্ন কলম পুরণ করে দিতে হবে, এ দিয়ে কোন কাজ হয় না। যাক গে ওসব বাদ দিন সব থেকে সমস্যা গ্রামে গ্রামে আপনাদের গ্রাম সদস্য বা মুখ্যমন্ত্রীীরা, নতুন V.E.C. তৈরি হয়েছে, সর্ব শিক্ষার টাকা খরচ করতে হব, ঐ A/ C তে ওনার নাম ঢোকাতে হবে, এই কাজের জন্য যে কাগজ লাগে চেয়ে না পাওয়া, আবার সিঙ্গুর নন্দনের যিনি তিনি তো দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী, বাড়িতে আনতে গিয়ে অপমানিত তিনি লোক দিয়ে বলে পাঠালেন, আপনি কে যান যান এখন  ওসব হবে না। আপনি    যান ত আবার নির্লজ্জের মতো ফোনে করে বলা হলো। আজ পর্যন্ত ফোট সহ অন্যান্য কাগজ পত্র আর এলো না। তাহলে ঐ টাকা খরচ করে যখন পেমেন্ট করবে তখন কী হবে? সর্বশিক্ষা সেখানে দায়িত্ব যিনি তিনি আরেক জিনিস,এসব কাজে কিছু হলেই  প্রধানশিক্ষক  চোর, সত্যিই শিক্ষক আজ নেড়ে কুত্তার অধম, আপনি তাদের কাছে ভোট চাইছেন। আপনি কী ভাবছেন এসব কথা শিক্ষকেরা অভিভাবক দের মধ্যে প্রচার করে না বলে না, আরে সেই কারণেই সিঙ্গুর বিধান সভায় 12 হাজার ভোটে হেরে গেছন। এই পরিস্থিতির জন্য আপনি দায়ি, একটা জিও করুন যে সর্ব শিক্ষার A/C তে নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকবে না, একজন অভিভাবক থাকবে, M. D. M এর টাকা ছাত্র ছাত্রীদের খাওয়ার জন্য খরচ করা যাবে, আমি জানি আপনি আপনার ইচ্ছা থাকলেও পারবেন না।
     সেই জন্য আগামী 2021 সালে কী ভাবে হারবেন তৈরী থাকুন। নমস্কার নেবেন ভালো থাকবেন।