ভূতের ভোটে কে হারিয়ে যায় কে আবার ফিরে আসে, সে সব নিয়ে মাথা নেই, চামচিকে ভুতের, কিন্তু রক্তচোষা বাদুর যারা মানুষ ভুত গুলোর দিন রাত রক্ত চুষে খায়। বিনিময়ে এসব সাধারণ ভূতের দল কী পেয়েছে, এক জায়গায় থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার অনুমতি, আগে মানুষ ভুতের এটা অধিকার ছিল না। মেছুনি মানে মেছ ভূতনির আমলে ভোট দিতে হয় না। গো ভুত এদের সাথে যোগ দিয়ে এমন হয়েছে, একা ভানুর ভোলা সামলাতে পারে না। এর মধ্যে একজন হারিয়ে গিয়েছিল, তাকে নিয়ে খুব ঝামেলা সে ভূ ই মের দ্বায়িত্বে ছিল। মনে হয় কোন কারসাজি করছিল, কারণ মেছ ভুতনি সব করে, ও হয়তো মানতে চাননি, তাই ভয়ে লুকিয়ে ছিল। কী ছলনা, কী ছলনা, এখন মানুষ ভুত আর গো ভুত দের এক অংশ দাবি করছে ঐ ভূ ই ম ভালো করে পরীক্ষা করে দেখতে হবে, কারণ ও তো ভূতের মেশিন কখন কী করে তার ঠিক নেই। পিশ্চাস শাঁখচূর্নী এরা তো ঝামেলা করবে বলে বসে আছে। যত যাই করো ও ভূতের মেশিন ও খারাপ হবেই সব পাল্টে গিয়ে সব মেছ ভুতনি আর গো ভুতের দল পাবে। মানুষ ভূতের দল কোরাস গাইবে, কত রঙ্গ দেখব দুনিয়ায়, নিজেই লুকিয়ে থাকার নাটক করে। যম রাজ এর ঘরে। আবার দু দিন পরে ফিরে আসার নাটক করে। কী যে ভূ ই ম তে সেতো ভগা জানে। মানুষ ভূতের যে কষ্ট সে আর যাবার নয়। মানুষেরে মর্ত্যে পাঠায় বুঝে শুনে, মর্ত্যে যায় গো ভুত আর ছাগ ভুত মিলে ।যম রাজ মেছুনির সাথে মিলে কী রাজত্ব আনল যমালয়ে।
No comments:
Post a Comment