Wednesday, 27 December 2017

আজব দেশ।

আমার খুব মনে আছে যোগীন্দ্র নাথ সরকারের লেখা "মজার দেশ"। লেখকের নাম এবং কবিতার লাইন ভুল হলে মার্জনা করবেন। এক যে ছিল মজার দেশ সব রকমে ভালো। রাত্রিতে বেজায় রোদ, দিনে চাঁদের আলো।। ছিল এই লাইন গুলোও ঘুড়ির হাতে বাঁশের লাটাই উড়তে থাকে ছেলে। বঁড়শিতে মানুষ গেঁথে মাছেরা ছিপ ফেলে।
আমাদের দেশ ভারত বর্ষ আজব দেশ। যত ধর্ম তত রকম আইন। যাদের জন্য এই দেশ তাদের জন্য আইন কী কঠোর। সর্ব দিক দিয়ে, তাদের সমাজে এখনও উচ্চ নীচ ভেদা ভেদ খুব কঠোর। এই ভেদা ভেদের ফাঁক দিয়ে অন্য ধর্ম থাবা বসাছে। উচ্চ বর্ণের মানুষ এখনো সচেতন না হলে একদিন নিজ দেশে পরবাসি হয়ে যাবেন। এ কথা সকলে মানবেন কি না জানি না, যে দেশ ভাগ হয়ে ছিল ধর্মের ভিত্তিতে। আর সংবিধান রচনার সময় হয়ে গেল ধর্ম নিরপেক্ষ। সংখ্যা লঘুরা থাকবেন তাদের ধর্ম তারা পালন করবেন, এটাও ঠিক কিন্তু তাদের আলাদা আইন আর সংবিধানের আইন শুধু সংখ্যা গুরুরা মেনে চলবে। স্বাধীনতার ৭০ বছর পরেও চিন্তা ভাবনা হবে না। এক সম্প্রদায়ের মানুষ জন সংখ্যার বিস্ফোরণ ঘটাবেন আর ক্রমশ দেশের চাষ যোগ্য জমি বসত বাড়ীতে পরিবর্তন হয়ে যাবে।এখনি দেশের অর্ধেকের বেশি মানুষ খেতে পায় না। তাহলে কিছু বছর পর এই না খেতে পাওয়া মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে। যারা ধর্ম নিরপেক্ষতা নিয়ে এত ভাবেন আমার তো মনে হয় তারা আসলে ধর্ম নিরপেক্ষ নয়। শুধু মাত্র ভোটের রাজনীতি করেন। সব দলের ভেবে দেখা উচিত ভোটের রাজনীতি ছেড়ে দেশের গরীব মানুষের মঙ্গল। সব দল তো দেশের মানুষের ভালো চায় হয়তো ভাবনা বা মত পথ আলাদা। কোনো দল বা সম্প্রদায়ের লোক কে আঘাত করার জন্য নয়। সব রাজনৈতিক দলের কাছে আমারা আশা করা কি অনুচিত? না হলে তো আলেকজান্ডারের সেই বিখ্যাত উক্তি "সত্য সেলুকাস কী বিচিত্র এই দেশ।"  আমাদের দেশের
ধর্ম যখন রাজনীতির ভিত্তি, কোন কোন দল ধর্ম নিরপেক্ষতা করে করে কোনো না কোনো ধর্ম কে তোলাই দেয় ভোটের জন্য। আবার কেউ সরাসরি ধর্মের কথা বলে। সব দলকে অনুরোধ সকলে দেশের মানুষের ভাবুন।

Friday, 22 December 2017

নারকেল কুঁড়োর মামলা।

ঘটনা এমন যে একটি নারকেল নিয়ে মামলা পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল। কোথায় জায়গাটির নাম এখন আমার ঠিক মনে নেই। পৃথিবীতে কত ধরনের মানুষ থাকেন যারা অপরের সঙ্গে পায়ে পা দিয়ে ঝামেলা করে, আর মারা মারি ঝগড়া করার করার জন্য ওৎ পেতে থাকে। অপরাধ করে অস্বীকার করে, আর কিছুতেই অপরের ভালো দেখতে পারেন না। কিছুতেই নিজের দোষ দেখতে পায় না।
এরকম একজন ছিলেন পার্বতী পিসি, পাড়ার লোকজন তার নাম রেখে ছিল ঝামেলা পিসি। তারি পাশের বাড়িতে থাকত আরেক জন সুবলা পিসি। পাড়ার লোকজন নাম দিয়ে ছিল ঝঞ্ঝা পিসি। সত্যি বলতে কি এই দুজনের গ্রামের লোকজন কে ঝগড়া করে হারিয়ে দিত। কেউ এদের সাথে ঝগড়া করে পারত না। ঝগরুটে এরকম দুই মহিলার একটা ঘটনা ঘটে গেল, সুবলা পিসির একটি নারকেল গাছ ছিল। আর সুবলা পিসির বছর দশেকের একটি ছেলে আর পার্বতী পিসির এক ছেলে ও এক মেয়ে।
এক দিন সকালে পার্বতী পিসি নারকেল কুঁড়ো তিন টি ছেলে মেয়ে কে মুড়ি খেতে দিয়েছে।
সুবলার ছেলে কেও দিয়েছে, আর যায় কোথায় সুবলা ধরেছে তুই নারকোল পেলি কোথায়? পার্বতী যত বলে আমার বাপের বাড়ি থেকে এনেছি। সুবলার গলার জোর তত বাড়ে, তুই মিথ্যে বলছিস। ঝামেলা পিসিও কম আরম্ভ করে দিয়েছে। সুবলা তো তার বাচ্চা কে মুড়ি খেতে দিলে না। কেড়ে নিয়ে টান মেরে ফেলে দিল। ঝামেলা পিসির ছেলে মেয়ে হতবম্ব কি করবে বুঝতে পারছে না। ও দিকে দু মা মিলে তুমুল ঝগড়া করছে। কেউ কাউকে ছাড়বার পাত্র নয়। সুবলার ছেলে ভয়ে পালিয়ে বাবার কাছে ছুটেছে, যেখানে বাবা জমিতে কাজ করছিল। এদিকে তো ঝামেলা আর ঝঞ্ঝা মুগুর যুদ্ধ করছে। করছে পার্বতীর ছেলে মেয়ে দুটো পালিয়েছে।
সকল গ্রামের লোকজন ও ওদের স্বামীরা আসার আগেই সুবলা পিসি একটা অঘটন ঘটিয়ে ফেলল। ঝামেলা পিসির মাথায় মুগুর লেগে গেছে বা মেরে দিয়েছে। রক্ত বেড়তে দেখে পালিয়ে গেছে। পাড়ার লোকজন থানায় খবর পাঠিয়ে ছিল। ইতিমধ্যে থানা থেকে পুলিশ এসে হাজির, ঝামেলা পিসি কে হসপিটাল পাঠানো হলো। আর ঝঞ্ঝা পিসি কে ধরে নিয়ে গেল, তখন ঝঞ্ঝা পিসি কাঁদতে কাঁদতে বলছে আমি ইচ্ছা করে মারিনি লেগে গেছে। পুলিশ ওসব কথা শুনল না, নিয়ে চলে গেল। কিছু দিন পর সুবলা জামিন পেল বাড়িতে এল। পাড়া ঠান্ডা হলো কিন্তু সেই মামলা বা কেস এখনও চলছে।

Sunday, 17 December 2017

শম্ভুর সংকট ।

বন্ধুরা আমি ভেবেছিলাম আপনারা শম্ভুর জীবন কাহিনী পড়বেন, এবং লিঙ্কে কমেন্ট করবেন। কিন্তু না সে কমেন্ট পেলাম না। অবশ্য খুবই অল্প সংখ্যক বন্ধু লাইক করেছেন, সেই সকল বন্ধুকে ধন্যবাদ। আমার লেখা পড়ে হয়তো কার ভালো লাগে নি। আশায় রইলাম আপনারা পড়বেন ও মন্তব্য করবেন কেমন।
শম্ভু এত কিছুর পর কী করে ছিল। বা কী করা উচিত ছিল সে ব্যাপারে শম্ভু যা করেছে সেটা ঠিক কিনা? এসব প্রশ্ন রয়ে গেল।
আগেই বলেছি আমি শম্ভু আমি খুব গরীবের ছেলে। তাই আমার কথা লিখব আমার গৃহীনীর ব্যপারে আমি কী সিদ্ধান্ত নিলাম, সেটাই লিখব বা বলব। দেখুন আমি জানি না আপনারা কী আমি জানি গর্ভের সন্তান আমার নয়, তবু আমি তাকে গর্ভাবস্থায় তাড়িয়ে না দিয়ে এবং গর্ভপাত না করে আমার কাছে রেখে দিলাম। ছেলের জণ্ম হল। এর ঠিক পাঁচ বছর পর যখন বললাম আরেকটি সন্তান হোক, তখন আবার বাহানা শুরু হলো। এ রকম করে আরো দু বছর পর এক জৈষ্ঠ মাসে বাবার বাড়ি থেকে ষষ্ঠ সেরে ফিরে রাজি হলো। আমি হ্যাঁ বললাম যা হোক দু জন নতুন প্রাণের জণ্ম হলো। দুটি সন্তান সহ আমার কাছে রইল বড়ো হলো। লেখা পড়া হলো বড়ো হলো, আমার যে বংশ সেটা থেমে গেল। ওদের কে দত্তক পুত্র বলে মেনে নিয়ে আছি। আমি নপংসুক নই, আমাকে রীতিমত ঠকিয়ে কীভাবে আছি আমি জানি। আমার দুটি সন্তান গর্ভে এসেছিল, কিন্তু দুটি কেই গর্ভপাত করিয়ে এল। একটি তো আমার বিনা অনুমতি তে। আমার কি করণীয় এখনও বুঝে উঠতে পারি নি। আপনাদের মতামতের আশায় রইলাম। আশা করি মতামত দেবেন।

Thursday, 7 December 2017

শম্ভুর দ্বিতীয় সংকট।

বিয়ে করার আগে আমার জীবনে একটা অঘটন ঘটে গেল। আমার মা আমাকে ছেড়ে চলে গেলেন চিরকালের জন্য। ছোট্ট থেকে বাবা কে পাইনি মা ছিলেন আমার সব, সেও আমাকে একা করে দিয়ে একদিনের জ্বরে পৃথিবী ছেড়ে চলে চলে গেলেন। জানি সকল কে একদিন না একদিন পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে যেতে হবে।
কিন্তু মায়ের মৃত্যু টা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না।
যা হোক আমি মায়ের কথা রাখতে ঐ মেয়ে কে বিয়ে করে আনলাম। কিন্তু বিয়ের দিন থেকে ফুলশয্যার পর্যন্ত অনেক ঘটনা চোখে পড়ল সে গুলো বলবার নয়। ফুলশয্যার দিন প্রায় সকাল থেকে একটি ছেলে আমার বাড়ি তে এল সে নাকি বৌ এর মেজ বৌদির ভাই। ছেলেটি কে আমি নজর রাখ ছিলাম তার চাল চলন এবং কথা বার্তা অন্য রকম। আমার নব বিবাহিত বৌ এর আচরণ পাল্টে গিয়ে ছিল সে আসার পর। ছেলে টি দুপুরে রইলো ভাত খেল, সন্ধ্যা হলে নব বধূর বসার ব্যবস্থা করা হলো। ছেলে টি বৌ এর পাশে গিয়ে বসল। কিছুক্ষন পর দেখি সে আমার নব বিবাহিত বৌ এর উরু বা জঙ্ঘা কাছে হাত দিয়েছে। হাত বোলাছে যা দেখে আমার ভালো লাগেনি। আমি কি করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। কিছু বলতে পার ছিলাম না, বাড়ি ভর্তি আত্মীয় স্বজন যা দেখেছি বলি তবে আমারি অপমান হবে। একটা গণ্ডগোল শুরু হয়ে যাবে, কি করব ভেবে ঠিক করতে পারছিলাম না। আপনারা বলুন ঐ সময়ে আমার কি করার ছিল?
যাহোক আমি ফুলশয্যার পর রাতে বুঝতে সহবাসের সময় বুঝতে পারলাম ও আগেই আরেক জন কে সব দিয়ে বসে আছে। ফুলশয্যার দুদিন পর ছেলেটি আবার আমার বাড়ি তে এল। সে চলে যাবার পর বৌ কে জিজ্ঞেস করলাম ছেলে টি কে শুধু বলল ও আমার মেজ বৌদির ভাই। আমি যখন প্রশ্নের পর পর প্রশ্ন করে যাচ্ছি সে চিৎকার করে ওঠে বলে ওরে বাবা কত ভালো ছেলে জান। তুমি কার নামে কি বলছ? আমি খারাপ কোন কথা বলিনি। ওর ঐ লাফিয়ে উঠে সরে যাওয়া দেখে আমার সন্দেহ আরও বেড়ে গেল।
যা হোক ছেলে টি আমার বর্তমানে এবং অবর্তমানে বাড়িতে আসত। মাঝে মাঝে সন্তান নেওয়ার কথা বললে এড়িয়ে যেত, কিন্তু ঠিক বছর দেড় বাদে একদিন নিজেই সন্তান নেওয়ার জন্য রাজি হয়ে গেল। আর এই সন্তান নেওয়ার পনেরো দিন আগে ছেলে টি বাড়িতে এসে ছিল। আমি যখন বলছিলাম রাজি হয়নি। যেই ছেলে টি এল তখন রাজি হল। আমার সন্দেহ বেড়ে গেল প্রতিদিনই একটা কথা বলত তোমার সন্তান। একদিন খুব রেগে গিয়ে চেপে ধরতে ছেলেটি সম্পর্কে সব বলল ও হচ্ছে ওর পূর্ব প্রেমিক, বিয়ের আগে ওর সাথে শারীরিক সম্পর্ক ছিল। বিয়ের পর নাকি কিছু করেনি, ভাবুন যে বিয়ের আগে সহবাস করেছে সে বিয়ের পর কিছু করেনি। আবার আমার অবর্তমানে বাড়িতে এসেছে। পুরো ব্যাপারটা বলল আমি লিখিত দেব তবে তোমাকে নয়। ঠিক হল যারা উপস্থিত থেকে আমার বিয়ে দিয়ে ছিলেন তাদের একজন কে আনতে হবে। একটি দিন তিনি এলেন, তখন ঘরে ঢুকে লিখতে শুরু করল। এমন সময় হঠাৎ সেই ছেলেটি এসে হাজির। ঘর বৌ রানি বেড়িয়ে এলেন তাকে বলল সব জানতে পেরেছে তুমি আর এস না। ছেলেটি জিভ কেটে চলে, তারপর জানি না আমার অনুপস্থিতিতে আর এসেছে কিনা। লেখা শেষ হলে বৌ রানি লেখাটা যিনি এসেছিলেন তার হাতে দিলেন। তিনি সব পড়ে বলেন আমার বাড়িতে তোমার বাবার বাড়ির সকল কে ডাকচ্ছি। তোমারা দুজন ঐ দিন যাবে। তখন বৌ রানি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এবার বলুন আপনারা আমার কী করা উচিত ছিল? দয়া করে আমার প্রোফাইলে লিঙ্ক খুলবেন পড়বেন এবং অবশ্যই মন্তব্য করবেন। আমি আশায় থাকলাম।

Monday, 4 December 2017

সুপ্রভাত বন্ধুরা।

আমার সকল ফেসবুক বন্ধুদের শুভ সকাল ।সকল ফেসবুক বন্ধুকে সুপ্রভাত ।আবার একটি নতুন দিনের সূচনা হলো।

Friday, 1 December 2017

শম্ভুর উভয় সংকট ।

আমি শম্ভু কিন্তু রবিবার ঠাকুরের ঐ শম্ভু নয়। যার গায়ে অসম্ভব জোর, যে পালকির ভাঙা ডান্ডা খানা ছুঁড়ে ডাকাত যখম করে ফেলে ছিল।
আমি খুব গরীব রোগা শীর্ন, গায়ে তেমন জোর নেই। আমার মা আমাকে অনেক কষ্টে বড় করেছেন। ছোট বয়সে আমার বাবা মারা গিয়েছিল। মা সেই থেকে পরের বাড়ি কাজ করে আমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছ। আমি অনেকের ফাইফরমাশ খেটে আমার থেকে নিচু শ্রেণীর ছাত্র পড়িয়ে, বই খাতা যোগার করে লেখা পড়া শিখেছি। খাবার চেয়ে এনে খেয়েছি, সে বাসি পচা যা হোক। আমি মায়ের একমাত্র সন্তান, তাই চিন্তা ছিল যেমন করে হোক লেখা পড়া শিখে যেমন হোক একটা কাজ করে মায়ের কষ্ট দূর করব।
এভাবে কষ্ট করে আমি বি এ পাশ করলাম। এবার
কাজ খোঁজার পালা মায়ের কষ্ট দূর করতে হবে। অনেক চেষ্টা করে একটা কাজ যোগার করে ফেললাম। ভাগ্য একটু সহায় হলো, তাই আমি সরকারি অফিসে পিওনের কাজ পেলাম। স্থায়ী চাকুরী, এবার মা কে বললাম তুমি কাজ ছাড়ো। মা হ্যাঁ আমি কাজ ছাড়ব তুই বাবু বেতন পেতে শুরু কর। আমি কাজ ছেড়ে দেব। মা কথা রাখলেন আমি বেতন পেতে শুরু করলাম মা কাজ ছেড়ে দিলেন। এবার আর এক লড়াই হুমরি খাওয়া মাটির ঘর ফেলে নতুন ঘর করতে হবে। চাকরি করার দুবছর পর আমি সামান্য হলেও ইঁট বালি সিমেন্ট কিনে শুরু করলাম পাকা ঘর করা। মা খুব খুশি, তিন টি ঘর কল পায়খানা করলাম। এসব করতে প্রায় সাত আট বছর সময় লেগে গেল। আমার ভিটের জমি অনেক টা তাই ঘিরতে বা প্রাচীর দিতে পারলাম না। মা ওদিকে মেয়ে দেখা শুরু করেছেন আমার বিয়ে দেবেন বলে। আমি যত বলি এখন বিয়ে করব না, তত রেগে যান। কিছু করার নেই, অগত্যা রাজি হলাম।
কিন্তু মেয়ে পাওয়া কঠিন হলো কারণ আমার বাংলাদেশ থেকে এসেছি, আর আমার বাবা মিথ্যা অভিযোগে জেল খেটে ছিল। সেই লজ্জায় সে আত্মহত্যা করে ছিলেন। এসব ঘটনা শোনার পর কোন বাবা রাজি হচ্ছে না। পাতুর গ্রামের এক পরিবার সব শুনেও রাজি হল। আমি মা কে বললাম নিশ্চয়ই কোন গলদ আছে। মা বলেন কেউ যখন রাজি হচ্ছে না, এরা রাজি যখন তোকে এখানেই বিয়ে করতে হবে।
শম্ভু পরেছে উভয় সংকটে। তার কি বিয়ে করা উচিত।