এখন পশ্চিমবঙ্গের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই তোমার দাবি জানিয়ে আন্দোলন করবে ।কিম্বা দাবি জানাতে গেলে যে টুকু করতে হয়। সেটুকুও করা যাবে না, যেহেতু আমি প্রথমে "এখন" কথাটা ব্যবহার করেছি ।তাই অনেকে প্রশ্ন করবেন আগে ছিল। আমি বলি কিছু টা হলেও ছিল না হলে, সিঙ্গুর থেকে টাটা কে তাড়ানো যেত না। আর নন্দী গ্রামে কারা গুলি করে চোদ্দ জন কে মেরে ছিল তার সি বি আই রিপোর্ট বর্তমান সরকারের কাছে আছে। তিনি প্রকাশ করেন নি, এখন দেখুন যে কোন বিরোধী দল সভা করুক অনুমতি নেই।
কোনো ব্যক্তি যদি কিছু অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন তবে তাঁর মৃত্যু অবধারিত , সে মদ জুয়ার হোক কিংবা মাইক বাজানো হোক, আর নিজের রেশন কার্ড বা জব কার্ড নিয়ে হোক। এক শো দিনের কাজের টাকা নিয়ে হোক আবার কলেজ ভর্তির তোলা নিয়ে হোক। এসব এখন একটা রেওয়াজ হয়ে গেছে ।কলেজ যখন অর্ধেকের বেশি ভর্তির তোলা তোলা হয়ে গেছে তখন মুখ্যমন্ত্রী পথে নামলেন তোলা নেওয়া যাবে না। কিন্তু তার আগে তিনি একটি সভায় বলছেন, চাঁদা যা তুলবে ৭৫%টাকা পার্টি ফাণ্ডে দিতে হবে। বেশ সুরু হল কলেজে চাঁদার নামে তোলা বাজি। স্নাতক স্তরের লেখা পড়া শিখে কী হবে তার ঠিক নেই। তাই অনেকে ভর্তি হয়নি ।অনেক মেয়ের বাবা পঁচিশ হাজার বা ত্রিশ হাজার টাকা ধার করে দিয়েছে। মেয়ে কন্যা শ্রী পাবে, রূপ শ্রী পাবে সেখান থেকে শোধ করবেন। এসব নিয়ে যখন ছাত্র ছাত্রীরা এবং অভিভাবক অভিভাবকর বিক্ষোভ দেখালেন সে খানেও বাধা। দিন কয়েক আগে যখন কোচবিহারে একটি ছাত্র এই নিয়ে প্রতিবাদ করল। কাগজে কী পড়লাম ছাত্র টি কে পিটিয়ে ছে সে হাসপাতালে ভর্তি। জানি না সুস্থ আছে কি না? এই ছাত্র পিটিয়ে হত্যা করা শুরু হয়েছিল হাওড়ার স্বপন কোলে কে দিয়ে। যারা ছেলে টি কে তাড়া করে পিটিয়ে মেরে ছিল তারা অনেকে ছাত্র ছিলেন না।অনেকেই এখন শাসক দলের নেতা। আজকের দিনে গোটা ভারত বর্ষের দিকে তাকিয়ে দেখুন। প্রতিদিন বিভিন্ন রকম জেহাদী কোথায় গো রক্ষা কমিটি কোথাও দলিত পিটিয়ে মারা কমিটি। আরে যারা এসব করছে তারা সত্যি কথা বলতে বিবেকানন্দের বানী ঠিক মতো পড়ে নি। এসব যদি প্রতি বাদ করছ তোমাকে বলা হবে শহুরে মাওবাদী। এই রাজ্যে আরও কঠিন প্রতিবাদ করা যে হেতু রাজ্য টি বোমা ও বারুদের উপর দাঁড়িয়ে আছে তাই যে কোন সময় বিস্ফোরণ ঘটে যাওয়া যাবে। যেমন নাগের বাজারে ঘটল। একটি তরতাজা শিশুর প্রাণ চলে গেল। ভোট এলে তো কথাই নেই বিরুদ্ধে মিটিং মিছিল করা যাবে না। ভোট তুমি নিজে দেবে ঠিক কিন্তু পাহারাদার সেই বাক্স বদলে দেবে। আবার কোথাও কোথাও ভোট দিতে পারবেন না। সেখানে আগে থেকেই ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। কারণ বর্তমান শাসক দলের জনগণের প্রতি বিশ্বাস বা আস্থা নেই। সাবধান সামনে লোকসভা নির্বাচনে যদি ভালো ব্যবস্থা থাকে তবে ভোট দিন না হলে যাবে না। হিংসার বলি হবেন না। বাংলায় খুব সাবধানে থাকবেন কারণ দাদা দিদি সমান। কারণ দাদা জানে দিদি থাকলে আর এস এস বারবে আর ঐ আর এস এস বাড়া মানেই বিজেপি আসবে। না হলে দেখুন ভোট প্রচারে কত দড়ি দিয়ে বেঁধে যাওয়া একে অপরের বিরুদ্ধে কত অভিযোগ করলেন। আজ পাঁচ বছর পার হতে চলল সারদা নারদা রোজভ্যালীর এম পি এস গ্রীনারি কোনো কিছু হলো না। কোন নেতা মন্ত্রী জেলেও গেলো না। তাই সাবধান সকলে এক সাথে থাকুন ভালো থাকুন। ( write comments in English or Bengali)
কোনো ব্যক্তি যদি কিছু অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন তবে তাঁর মৃত্যু অবধারিত , সে মদ জুয়ার হোক কিংবা মাইক বাজানো হোক, আর নিজের রেশন কার্ড বা জব কার্ড নিয়ে হোক। এক শো দিনের কাজের টাকা নিয়ে হোক আবার কলেজ ভর্তির তোলা নিয়ে হোক। এসব এখন একটা রেওয়াজ হয়ে গেছে ।কলেজ যখন অর্ধেকের বেশি ভর্তির তোলা তোলা হয়ে গেছে তখন মুখ্যমন্ত্রী পথে নামলেন তোলা নেওয়া যাবে না। কিন্তু তার আগে তিনি একটি সভায় বলছেন, চাঁদা যা তুলবে ৭৫%টাকা পার্টি ফাণ্ডে দিতে হবে। বেশ সুরু হল কলেজে চাঁদার নামে তোলা বাজি। স্নাতক স্তরের লেখা পড়া শিখে কী হবে তার ঠিক নেই। তাই অনেকে ভর্তি হয়নি ।অনেক মেয়ের বাবা পঁচিশ হাজার বা ত্রিশ হাজার টাকা ধার করে দিয়েছে। মেয়ে কন্যা শ্রী পাবে, রূপ শ্রী পাবে সেখান থেকে শোধ করবেন। এসব নিয়ে যখন ছাত্র ছাত্রীরা এবং অভিভাবক অভিভাবকর বিক্ষোভ দেখালেন সে খানেও বাধা। দিন কয়েক আগে যখন কোচবিহারে একটি ছাত্র এই নিয়ে প্রতিবাদ করল। কাগজে কী পড়লাম ছাত্র টি কে পিটিয়ে ছে সে হাসপাতালে ভর্তি। জানি না সুস্থ আছে কি না? এই ছাত্র পিটিয়ে হত্যা করা শুরু হয়েছিল হাওড়ার স্বপন কোলে কে দিয়ে। যারা ছেলে টি কে তাড়া করে পিটিয়ে মেরে ছিল তারা অনেকে ছাত্র ছিলেন না।অনেকেই এখন শাসক দলের নেতা। আজকের দিনে গোটা ভারত বর্ষের দিকে তাকিয়ে দেখুন। প্রতিদিন বিভিন্ন রকম জেহাদী কোথায় গো রক্ষা কমিটি কোথাও দলিত পিটিয়ে মারা কমিটি। আরে যারা এসব করছে তারা সত্যি কথা বলতে বিবেকানন্দের বানী ঠিক মতো পড়ে নি। এসব যদি প্রতি বাদ করছ তোমাকে বলা হবে শহুরে মাওবাদী। এই রাজ্যে আরও কঠিন প্রতিবাদ করা যে হেতু রাজ্য টি বোমা ও বারুদের উপর দাঁড়িয়ে আছে তাই যে কোন সময় বিস্ফোরণ ঘটে যাওয়া যাবে। যেমন নাগের বাজারে ঘটল। একটি তরতাজা শিশুর প্রাণ চলে গেল। ভোট এলে তো কথাই নেই বিরুদ্ধে মিটিং মিছিল করা যাবে না। ভোট তুমি নিজে দেবে ঠিক কিন্তু পাহারাদার সেই বাক্স বদলে দেবে। আবার কোথাও কোথাও ভোট দিতে পারবেন না। সেখানে আগে থেকেই ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। কারণ বর্তমান শাসক দলের জনগণের প্রতি বিশ্বাস বা আস্থা নেই। সাবধান সামনে লোকসভা নির্বাচনে যদি ভালো ব্যবস্থা থাকে তবে ভোট দিন না হলে যাবে না। হিংসার বলি হবেন না। বাংলায় খুব সাবধানে থাকবেন কারণ দাদা দিদি সমান। কারণ দাদা জানে দিদি থাকলে আর এস এস বারবে আর ঐ আর এস এস বাড়া মানেই বিজেপি আসবে। না হলে দেখুন ভোট প্রচারে কত দড়ি দিয়ে বেঁধে যাওয়া একে অপরের বিরুদ্ধে কত অভিযোগ করলেন। আজ পাঁচ বছর পার হতে চলল সারদা নারদা রোজভ্যালীর এম পি এস গ্রীনারি কোনো কিছু হলো না। কোন নেতা মন্ত্রী জেলেও গেলো না। তাই সাবধান সকলে এক সাথে থাকুন ভালো থাকুন। ( write comments in English or Bengali)