Saturday, 6 October 2018

বর্তমান দিনে শিক্ষকের ভূমিকা।



বর্তমানে বিদ্যালয় সে যে কোন বিদ্যালয় হোক। প্রাথমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক বা মাধ্যমিক বিদ্যালয় সে গুলো যেন আজ রেশনের দোকান। ছবি টি আমার এক বন্ধু আমায় পাঠিয়েছে। শিক্ষক হলেন রেশনের দোকান দার। ওখানে সব বলা নেই, যেমন ওখানে নেই এস এস এমের কাজ। বিড়ি শ্রমিকদের বাচ্ছা দের টাকা, সংখ্যা লঘু স্কলারশিপ , পোশাক, আয়রন ও ফলিক বড়ি বিতরণ ও তার হিসেব রাখা। নির্মল বিদ্যালয় পালন ।
স্কুলের তথ্য দিয়ে ডাইস নামক ফর্ম ফিলাপ। দু রকম ক্যাশ বুক একটা স্কুল লেবেল স্পোর্টস। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তো ক্লার্ক কাম শিক্ষক। জুতো সেলাই থেকে চণ্ডি পাট সব করতে হয়। এর উপর আছে পান যদি এক বার পান থেকে চুন খসলে হয়। কপালে নানা দূর্গতির শেষ থাকবে না। যে লোক গুলো কে ওই পদে মানে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে তারা তো মনে হয় জণ্ম গ্রহণ করেন লেখা পড়া শিখে। শিক্ষক দের সামান্য তম সম্মান করে না। এবারে কাগজে পড়লেন ভোটার তালিকা তৈরির কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বলে তাকে কী হেনস্থা করা হলো। সব শিক্ষক সমান আমি বলেছি না, ফাঁকিবাজ চোর সব ধরনের লোকই আছেন। যার বেশির ভাগই শিক্ষকতার কাজে নিয়োগ হয়েছেন, ২০১০ এর পর। যাদের মানসিকতা কী করে চুরি করব কী করে না পড়িয়ে বেতন নেব। আবার দেখুন কী মজার বিষয় এই শিক্ষক রা শিক্ষা রত্ন সম্মানে ভূষিত হয়েছেন আরও বেশি করে। যেমন কদিন আগে কী নেজ যিনি শিক্ষা রত্ন সম্মান পেয়েছেন তিনি নাকি দূর্নীতির সাথে যুক্ত। যদিও বিষয়টা দরপত্র নিয়ে কোনো একজন কে বাদ দিয়ে অন্য আরেক জন কে ঠিক করে দিয়েছেন। কাগজের খবর অনুযায়ী, সব কিছু মানিয়ে নিয়ে শিক্ষকের কাজ শিক্ষা দান করা সেটা কখন হবে। 

No comments:

Post a Comment