ভূমিকা :- এখন একটু অন্য রকম কথা লিখব। এই লেখার সঙ্গে যদি সমাজের কোনো ঘটনা বা অন্য কোন কিছুর যোগ থাকে তবে সেটা অনিচ্ছাকৃত তার জন্য আগে থেকেই মার্জনা চাইছি। কাউকে আঘাত করা বা অপমান করা আমার উদ্দেশ্য নয়। এটি নিছক কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে একটা হাসির গল্প।
গ্রামের মাঝে একটা বড় দীঘি ছিল দীঘিটি এত বড় ছিল আশপাশের অন্য গ্রামের লোকজন ও দীঘিটি ব্যবহার করতো। সঙ্গে দীঘির পারের গাছে পালায় বাস করত বিভিন্ন রকমের পাখি কাক, বক, মাছরাঙা, পানকৌড়ি, জলের মধ্যে থাকত উদবিড়াল বা ভোঁদর। কাক চালাক চতুর আর চরম মিথ্যে বাদী, অপরের খাবার খেয়ে নিয়ে ডালে ঠোঁট মুছে বলে আমি তো খাইনি। অনেক দিন ধরে এই দীঘিটি "বক" দের দখলে ছিল। হঠাৎ করে "কাক" আর "মাছরাঙা" মিলে জোট বেঁধে দীঘি রাজ দখল নিয়েছে। বাকি সব পাখি দের "কাক" এমন বুঝিয়েছে, আগেই বলেছি কাক খুব মিথ্যে বাদী এদের মধ্যে কাকের শ্বরী পাতি খুব মিথ্যে বাদী। দীঘির পূর্ব দিকে জল কলমী আর কচুরিপানা ছিল জায়গাটি ডাক পাখি দের দখলে ছিল। বকেশ্বর দখল করছিল কারখানা করবে বলে। যা লড়াই হল, সেই লড়াই আর পশ্চিমের লড়াই লড়ে তিনি ক্ষমতায় এসেছেন। এসেই যা যা করবেন বলে ছিলেন কিছু করলেন প্রথমে বকেশ্বরের কর্মী দের জব্দ করলেন। ট্যাঁ ফোঁ করার যো নেই, অনেক আশা নিয়ে তারাও বাঁদর লাফনো লাফিয়ে ছিল। কত ভাঙচুর করে কাজ না করে ফাঁকি দিয়ে বকেরশ্বর কে জব্দ করে ছিল সামান্য পাওয়ার জন্যে। এখন আম গেছে আর ছালাও গেছে আর কিছু করলেই বদলি অন্য বনে জঙ্গলে। সেই জন্য মুখ বুজে সহ্য করতে হচ্ছে। হাতে না মেরে ভাতে মারছে দেখ কেমন লাগে। আবার ইঁদুর দের জমানো ধান তিন মাসে ডবল করে দেব বলে "বুলবুলি" তে খেয়ে নিয়েছে। কাকের শ্বরী পাতি বলেছেন যা গেছে তা যাক ও নিয়ে ভেবে লাভ নেই। আমার ক্ষমতা চাই তাই পক্ষী কুলের সরকারি কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন আর প্রতিশ্রুতির বন্যা বয়ে যায়। পরে যদি বলেছেন এই প্রতিশ্রুতিটা পূরণ হয়নি। তাহলে হবে না বলে দেন, তিনি সকলের সামনে কর্মী ও নেতা দের ধমক দেন। বলেন কাজের জন্য কারো কাছে ধান মাছ ডিম এসব ঘুষ খাওয়া চলবে না। পিছনে নিশ্চয়ই বলেন যেমন চলছে চলুক না হলে দল চলবে কি করে। বাকি থাকলো পরে আবার লিখব। কাকের শ্বরী কে নিয়ে কেমন।
This is a news blog. Here I write story, social incidents, political incidents, & my life history etc.
Thursday, 1 June 2017
কাক ও বকের কথা সঙ্গে মাছরাঙা ও অন্যান্য।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment