Tuesday, 27 June 2017

বাংলায় নতুন কারখানা।

বাংলায় শিল্প আনার জন্য অনেক ছোট ছুটি দেশ বিদেশের মাটিতে শিল্প সম্মেলন করে শিল্প আনার চেষ্টা। কিন্তু আমরা একটু নজর দিলে দেখব, আমাদের প্রিয় সনণ্মানীয় মুখ্যমন্ত্রীর বাতলে দেওয়া "চপ কারখানা" আগে থেকেই যা ছিল তার পরও অনেক হয়েছে। বিক্রি বাটা করে সংসার চলে না, কিন্তু হয়েছে। কত ছেলে করে খাচ্ছে ভাবুন, ঘুঁটে শিল্প এখন হয়নি, কারণ এখন ঘরে ঘরে উজ্জ্বলা যোযনার কম পয়সার গ্যাস সিলিন্ডার। লোকদীপ বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার মতো, এখন কম দাম  অভ্যস্ত হয়ে পরলে ভবিষ্যতে দাম বেশি দিয়ে কিনতে হবে। যদি বন্ধ ডানলপ, থুরি অধিগৃহিত ডানলপে মুড়ি শিল্প হত, অধিগৃহিত বসুমতি আরও কোনো কোনো কারখানা ওহো জেসপ এবং বন্ধ হিন্দমোটর এসব কারখানায় যদি ঘুঁটে শিল্পও হতো তবে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে বাইরে যেতে হত না। এত ছুটো ছুটি জনগণের ট্যাস্কের টাকা খরচ করে বিদেশে ঘুরতে হতো না। আহা পশ্চিমবঙ্গে একটা জিনিস হয়েছে যুবশ্রী বঙ্গশ্রী সাইকেল শ্রী পঞ্চাশ শতাংশ ডিএ না দিয়ে কর্মীদের ভাতে মারা শ্রী থুরি দুটাকা কিলো চালের শ্রী তাহলে কর্মী বিপিএল আছে বিপিএল মাষ্টার আছে থুরি প্রাথমিক শিক্ষক সর্বদা বিপিএল শ্রী। এবার পশ্চিমবঙ্গের ভীষণ সুনাম ৭৫০ টাকা বছরে দিয়ে কন্যাশ্রী প্রকল্প আর্ন্তজাতিক পুরষ্কার পেয়েছে বিপিএল শ্রী মাষ্টার দের পড়াতে হবে। 'কন্যাশ্রী সাইকেল শ্রী পাচ্ছে তাই ভাই দের কী আনন্দ পার্কস্ট্রীট না মধ্যমগ্রামের পর ২০,৩০,হাজার টাকার যে ধর্ষনশ্রী ঘোষণা হয়েছিল সেটি পাইয়ে দেবার জন্য। ওতো শরীরের জ্বর জ্বালার মতো একটু যদি হয়েই থাকে দোষ কী? ছিঃ ছিঃ বিষয়ের বাইরে চলে গেলাম। একটু চুপ করে লিখি কারণ আমার ব্লগ কেউ পড়ে না। যদি সিঙ্গুরে চার শ একর ফিরিয়ে দিয়ে ছশ একরে একটা চপ বা মুড়ি শিল্প ও হত তাহলে কিছু ইঞ্জিনিয়ার চাকরি পেত। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হবার জন্য ছুটত না, আহা ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস।

No comments:

Post a Comment