আমি শ্যামল বন্দ্যোপাধ্যায় উক্ত খবরটি পড়ে লিখতে বাধ্য হলাম। আমি আনন্দ বাজার পড়ি কিন্তু লেখার সুযোগ নেই। কারণ আমি অখ্যাত গ্রামের ছেলে ওদের কাছে আমার যোগ্যতা নেই। তাই ঐ কাগজের নেট দূর সাধারণ কাগজেও লেখা ছাপা হয় না। তাই আমার কথা আমার ব্লগ এ লিখলাম যদি কেউ দেখন ভালো লাগবে।
লেখিকা মনীষা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি সূন্দর নাম দিয়েছেন। লিখেছেন ধর্ম ও রাজনীতি নিয়ে যা অনেক আগেই আমি আমার ব্লগে লিখেছি। তবে ওনার তোলা প্রশ্নের সহজ জবাব হল। হিজাব পরে অনেক দূস্কৃতি অনেক দূস্কর্ম করছে, কারণ হিজাব পরে সর্বাঙ্গ চাপা সি সি টিভি তো দূর কারর পক্ষে চেনা সম্ভব নয় সে পুরুষ না মহিলা। কিন্তু সিন্দুর পরলে সে ওভাবে নিজেকে আড়াল করা সম্ভব নয়। তাই আমার মনে হয় নাম করণের সঙ্গে লেখার মিল নেই। উনি যে টা লিখেছেন সেটা হল ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ও রাজনীতি স্বাধীনতার সময় তার বীজ বপন করা হয়েছে। দেশ ভাগ হয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে স্বাধীনতা সংগ্রামে যত মানুষ শহীদ হয়েছিল তার থেকে মনে হয় বেশি লোক ঐ সময়ে মারা গেছে। শুধু আমাদের দেশের তখন কার নেতাদের ভুল সিদ্ধান্তের ফলে।
সেই শুরু ধর্ম নিয়ে রাজনীতি এখন চলছে সে রাজনীতি। একটি বিশেষ সম্প্রদায় কে ভোটের জন্য তোলাই দিয়ে যাচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। যত রকম ভাবে হয় এদের সুযোগ দিচ্ছে, এদের এক ধরনের কর্মীর জন্য বিশেষ ভাতা ঘোষণা হচ্ছে। অথচ হিন্দু পুরোহিত দের কোনো ভাতা নেই। আবার সেই দেশ ভাগের সময় যে দুটি জাতি বেশি ক্ষতি গ্রস্ত হল, বাঙালি হিন্দু জাতি আর পাঞ্জাবি শিখ সম্প্রদায় তাদের জন্য কেউ ভাবে না। এমন তোলাই যে এরা ধর্মীয় আইনের নামে আলাদা একটা শাসন ব্যবস্থা চালু করে রেখেছে, একটা সমান্তরাল সরকার চালাচ্ছে। আর জনসংখ্যা বাড়িয়ে চলছে, হিন্দু বিবাহ আইন এবং জনসংখ্যার কড়াকড়ি করে আজ হিন্দুস্থানে হিন্দুরাই সংখ্যালঘু। এর পরও বলেন যারা বলছে ভারত একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ এখানে সকল ধর্মের জন্য আইন এক কোনো ধর্মীয় থাকবে না। একটু চোখ খুলনা দেখুন গোটা ভারতবর্ষের সকল মানুষের জন্য যে কোন আইন নিয়ম এক। একটু ভেবে দেখবেন এতে সকলের মঙ্গল।
This is a news blog. Here I write story, social incidents, political incidents, & my life history etc.
Thursday, 15 June 2017
(খবর আ :বা:) সিঁদুরে আপত্তি নেই, হিজাবে কেন?
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment