কথায় বলে সত্যি একদিন না একদিন প্রকাশ পাবে। ভাববেন হঠাৎ আমি কী সব লিখছি, যা লিখছি যদি কেউ পড়েন তবে তিনি ভাল মন্দ মন্তব্য করতে ভুলবেন না। আমি জানি কেউ পড়ছে না। কারণ গুগুল ঠিক করে রেখেছে পোস্ট করলে ১ থেকে ৫ জন দেখাবে। এর থেকে বেশি হলে আমি মনে করি কেউ পড়ছে।
আজ আমি যে টা লিখছি সেটা হলো, আজকের একটা খবর অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় পড়েছি। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সন্দেহ করছেন, আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপি ৪০% ইভিএম এ কারচুপি করবে। নির্বাচন কমিশন বলছেন ইভিএম এ কার চুপি করা যায় না, অথচ একটা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন কারচুপি করা হবে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে ইভিএম এ যেকোন ভাবে কারচুপি করা যায়। যেমন পঞ্চায়েত নির্বাচনে ইভিএম ছিল না, কিন্তু কারচুপি কী করে অনেক ঘটনা টিভি তে মানুষ দেখেছে। আর যে খানে ভালো ভোট হলো সেখানে সিভিক রা কিছু কিছু বাক্স পাল্টে দিয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই ভাবেই জয় লাভ। আর এই পরিবর্তনের অর্থাৎ বাক্স বদলে সাহায্য কারা যারা পাহারা দার, তাতে তাদের নিশ্চয়ই কোন লাভ আছে। বলতে পারেন তোর কী আছেরে ওরা যাই করুক তোর কী? আম জনতার মতো তোর কাজ একটা ভোট দেওয়ার দিতে পারলে দিবি না পারলে না দিবি। একদম সঠিক কথা, কিন্তু এই রাজনীতি যে আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িয়ে আছে। যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসে তারাই ঠিক করে দেয় আমাদের পেশা খাবার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম। আমাদের প্রতিটি ওঠাপরা সর্বত্র রাজনৈতিক দলের ঠিক করে দেওয়া।কয়েকটি কথা লিখছি, সরকার দু টাকা কিলো চালের ব্যবস্থা করেছে, তা সত্ত্বেও পুরুলিয়ায় শ্বর জনগোষ্ঠীর লোক না খেয়ে মারা গেছে। এদের জন্য একশ দিনের কাজ আছে যেটা সরকারের ঠিক করে দিয়েছে, কিন্তু দুর্ভাগ্য এরা একশ দিনের কাজ করে আর টাকা পায় না। টাকা যদিও সেও রাজনৈতিক দলের নেতাদের অর্ধেক দিয়ে দিতে হয়। এই সরকার তৈরি করে সেই রাজনৈতিক দল যে ভোটে সবচেয়ে বেশি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছে। সেই জন্যই এই যে দল মানুষের জন্য কাজ না করে দলের নেতা মন্ত্রী দের পকেট ভর্তির জন্য ভোট কারচুপি করে জেতে ক্ষমতা পেয়ে পূর্ব প্রতিশ্রুতি ভুলে যান। সাধারণ মানুষ থেকে সব ধরনের সরকারি কর্মী কৃষক সকলের জীবন জীবিকা বিপন্ন হয়ে যায়। ভোটে কারচুপি রুক্ষতে সঠিক পাহারাদার চাই। আর রাজনৈতিক দল গুলো কে সঠিক নেতা ঠিক করতে হবে।
আজ আমি যে টা লিখছি সেটা হলো, আজকের একটা খবর অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় পড়েছি। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সন্দেহ করছেন, আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপি ৪০% ইভিএম এ কারচুপি করবে। নির্বাচন কমিশন বলছেন ইভিএম এ কার চুপি করা যায় না, অথচ একটা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন কারচুপি করা হবে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে ইভিএম এ যেকোন ভাবে কারচুপি করা যায়। যেমন পঞ্চায়েত নির্বাচনে ইভিএম ছিল না, কিন্তু কারচুপি কী করে অনেক ঘটনা টিভি তে মানুষ দেখেছে। আর যে খানে ভালো ভোট হলো সেখানে সিভিক রা কিছু কিছু বাক্স পাল্টে দিয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই ভাবেই জয় লাভ। আর এই পরিবর্তনের অর্থাৎ বাক্স বদলে সাহায্য কারা যারা পাহারা দার, তাতে তাদের নিশ্চয়ই কোন লাভ আছে। বলতে পারেন তোর কী আছেরে ওরা যাই করুক তোর কী? আম জনতার মতো তোর কাজ একটা ভোট দেওয়ার দিতে পারলে দিবি না পারলে না দিবি। একদম সঠিক কথা, কিন্তু এই রাজনীতি যে আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িয়ে আছে। যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসে তারাই ঠিক করে দেয় আমাদের পেশা খাবার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম। আমাদের প্রতিটি ওঠাপরা সর্বত্র রাজনৈতিক দলের ঠিক করে দেওয়া।কয়েকটি কথা লিখছি, সরকার দু টাকা কিলো চালের ব্যবস্থা করেছে, তা সত্ত্বেও পুরুলিয়ায় শ্বর জনগোষ্ঠীর লোক না খেয়ে মারা গেছে। এদের জন্য একশ দিনের কাজ আছে যেটা সরকারের ঠিক করে দিয়েছে, কিন্তু দুর্ভাগ্য এরা একশ দিনের কাজ করে আর টাকা পায় না। টাকা যদিও সেও রাজনৈতিক দলের নেতাদের অর্ধেক দিয়ে দিতে হয়। এই সরকার তৈরি করে সেই রাজনৈতিক দল যে ভোটে সবচেয়ে বেশি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছে। সেই জন্যই এই যে দল মানুষের জন্য কাজ না করে দলের নেতা মন্ত্রী দের পকেট ভর্তির জন্য ভোট কারচুপি করে জেতে ক্ষমতা পেয়ে পূর্ব প্রতিশ্রুতি ভুলে যান। সাধারণ মানুষ থেকে সব ধরনের সরকারি কর্মী কৃষক সকলের জীবন জীবিকা বিপন্ন হয়ে যায়। ভোটে কারচুপি রুক্ষতে সঠিক পাহারাদার চাই। আর রাজনৈতিক দল গুলো কে সঠিক নেতা ঠিক করতে হবে।
No comments:
Post a Comment