শিরোনাম দেখে বোঝা যাচ্ছে, বর্তমানে শিক্ষকরা বিভিন্ন জায়গায় খেলার চাঁদা দিতে অস্বীকার করছেন। অনেক সংবাদ পত্রের খবর যে ডিএ এবং পে কমিশন বা পি আর টি স্কেল দিচ্ছে না। তাই এই চাঁদা না দেওয়ার হিড়িক পড়ছে। শিক্ষক দের নিয়ে তৈরি হওয়া নতুন সংগঠন অন্তত তাই বলছে। আমি এগুলো নিয়ে একমত, কিন্তু পি আর টি স্কেল ঐ বেতন পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষকদের দেওয়া মানে সরকারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দের বেতন দিতে রাজ্যস্বের অনেক টাকা খরচ করে দিতে হবে। কারণ পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক বেশি অন্যান্য রাজ্যের মতো নয়। এখানে গ্রামে গ্রামে বিদ্যালয়, তবে স্কেল পরিবর্তন করে গ্রেড পে বাড়ানো যেতে পারে। অনেক বলতে শুরু করেছেন, তোমরা মানে শিক্ষকরা বাম আমল থেকে শুরু আজ পর্যন্ত চাঁদা দিয়ে আসছে তাহলে তখন অর্থাৎ বাম আমলে প্রতিবাদ হয়নি কেন? প্রতিবাদ হয়েছে এবং বেশ কিছু শিক্ষক চাঁদা দেননি। কারণ চাঁদা সে নাও দিতে পারে। তবে এখন কার মতো এতো বড়ো প্রতিবাদ আগে হয়নি। অনেকেই যে বলছেন ডিএ পে কমিশনের জন্য, আমি বলছি কেবল ঐ কারণের জন্য নয়।
সমগ্র রাজ্য বাসির সাথে শিক্ষকরা দেখছেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন এবং সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ দান। এই রকম অর্থ দান বাম আমলে শিক্ষক কেন, কোন রাজ্য বাসি দেখে নি। মারা শসান খরচ, কন্যাশ্রী রূপশ্রী যুবশ্রী বঙ্গশ্রী আরও আমার অনেক শ্রী আছে আমার ঠিক এই মূহুর্তে মনে পড়ছে না। সম্প্রতি দুর্গা পূজার কমিটি কে চাঁদা দেওয়া, কার্নিভাল, ক্লাব গুলো কে খেলার উন্নয়নের জন্য টাকা দেওয়া, দেখার দরকার নেই মদ খেয়ে বেড়াতে গিয়ে খেলার উন্নতি হচ্ছে কিনা। এদিকে কী কেন্দ্র সরকার কী রাজ্য সরকার কোন সরকারের নজর নেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খেলার প্রতি। বিদ্যালয় স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যে টুকু টাকা খরচ হোক করবে শিক্ষক। পঞ্চায়েত স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা চক্র স্তর এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে মহকুমা স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা পর্যন্ত শিক্ষকের চাঁদা দিতে হয়। অথচ প্রচার সর্বস্ব সরকার বিভিন্ন ভাবে প্রচার করে যাচ্ছে, ক্রীড়া বা খেলা শিক্ষার অঙ্গ। চার পাশে বিভিন্ন ভাবে সরকারি টাকা খরচ করা হচ্ছে। আর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার জন্য টাকা নেই। কোন কোন জায়গায় বিদ্যালয় পরিদর্শক ও পঞ্চায়েত প্রধান টাকা দিতে চাপ সৃষ্টি করছেন। আবার উল্টো টাও আছে, পঞ্চায়েত তাদের তহবিল থেকে টাকা দেওয়ার পরিমান বাড়িয়ে দিয়েছে। যারা আমার এই লেখা পড়ছেন। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন আপনারা বলুন, এই পরিস্থিতিতে শিক্ষকের চাঁদা তুলে খেলা বা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কে উৎসবে পরিণত করা ঠিক?
সমগ্র রাজ্য বাসির সাথে শিক্ষকরা দেখছেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন এবং সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ দান। এই রকম অর্থ দান বাম আমলে শিক্ষক কেন, কোন রাজ্য বাসি দেখে নি। মারা শসান খরচ, কন্যাশ্রী রূপশ্রী যুবশ্রী বঙ্গশ্রী আরও আমার অনেক শ্রী আছে আমার ঠিক এই মূহুর্তে মনে পড়ছে না। সম্প্রতি দুর্গা পূজার কমিটি কে চাঁদা দেওয়া, কার্নিভাল, ক্লাব গুলো কে খেলার উন্নয়নের জন্য টাকা দেওয়া, দেখার দরকার নেই মদ খেয়ে বেড়াতে গিয়ে খেলার উন্নতি হচ্ছে কিনা। এদিকে কী কেন্দ্র সরকার কী রাজ্য সরকার কোন সরকারের নজর নেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খেলার প্রতি। বিদ্যালয় স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যে টুকু টাকা খরচ হোক করবে শিক্ষক। পঞ্চায়েত স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা চক্র স্তর এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে মহকুমা স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা পর্যন্ত শিক্ষকের চাঁদা দিতে হয়। অথচ প্রচার সর্বস্ব সরকার বিভিন্ন ভাবে প্রচার করে যাচ্ছে, ক্রীড়া বা খেলা শিক্ষার অঙ্গ। চার পাশে বিভিন্ন ভাবে সরকারি টাকা খরচ করা হচ্ছে। আর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার জন্য টাকা নেই। কোন কোন জায়গায় বিদ্যালয় পরিদর্শক ও পঞ্চায়েত প্রধান টাকা দিতে চাপ সৃষ্টি করছেন। আবার উল্টো টাও আছে, পঞ্চায়েত তাদের তহবিল থেকে টাকা দেওয়ার পরিমান বাড়িয়ে দিয়েছে। যারা আমার এই লেখা পড়ছেন। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন আপনারা বলুন, এই পরিস্থিতিতে শিক্ষকের চাঁদা তুলে খেলা বা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কে উৎসবে পরিণত করা ঠিক?
No comments:
Post a Comment