Thursday, 8 November 2018

চরিত্র হীনা ( স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক)

সবাই ভাবছেন হঠাৎ এই শিরোনামে লিখছি কেন? আমি দীর্ঘ দিন ধরে চারপাশে যা দেখছি, এই সব দেখে আমার যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, সেই গুলো না লিখতে পারলে মন থেকে শান্তি পাচ্ছি না।
তবে আমার দেওয়া ঐ শিরোনাম দেখে কেউ ভাববেন না, আমি পল্লী কবি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো বিখ্যাত কোনো উপন্যাস লিখতে শুরু করেছি বোধহয়।
না আমি কোনো উপন্যাস লিখব না। আর আমার লেখা কেউ পড়ছে বলে মনে হচ্ছে না, কারণ তাহলে কোনো না কোনো মন্তব্য থাকতো আজ পর্যন্ত কোন মন্তব্য পেলাম না। একটা অবাক করা ব্যাপার আছে, গুগুলে পোস্ট করলেই দেখায় এক বা পাঁচ জন দেখে ফেলেছে সাথে সাথে। আমার মনে হয় গুগুল ওটা সেট করে রেখেছে পোস্ট করা মাত্র পাঁচ জন দেখেছে দেখিয়ে দেবে। না হলে গুগুলে কেউ পোস্ট করবে না। কারণ গুগুল অনেক কারসাজি জানে, সব দেখে শুনে এসব লিখছি। এই ব্লগে গুগুল এ্যডস্নেস যুক্ত করে ছিলাম, কে কি করল জানি না, আমার ব্লগে এ্যড বন্ধ করে দিয়েছে। অপরাধ করে অন্য জন এরা শাস্তি দেয় আরেক জন কে।
সবাই ভাবছেন শিরোনাম এক আর লিখছি আরেক বিষয়ে।
এই বিষয়ে অন্য কোন দিন লিখব । আজ বিষয়ে ফিরে আসি। কথায় বলে মেয়েদের চরিত্র দেবতারা টের পায় না। আমি তো কোন একটা তুচ্ছ মানুষ। বলতে পারেন তবে লিখছ কেন, কারণ হচ্ছে আমি দেখেছি আজকের দিনে প্রায় একশ জনের মধ্যে একশ ভাগ মেয়ে বিয়ের আগে প্রেম করে এবং শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। কেউ কেউ ঐ প্রেমিক কে বা ঐ রোমিও কে বিয়ে করে। বেশিরভাগ মেয়ে বাবা মা এর কথায় বা নিজের ভুল বুঝতে পেরে ছেড়ে চলে এসে অন্য ছেলে কে বিয়ে করে নেয়। বাবা মা এর দেখে দেওয়া পাত্র সরকারি চাকরি করলে সোনায় সোহাগা। আবার এরকমো হয় বিয়ে করলেও পূরণো প্রেমিক কে ভুলতে পারে না। মোট কথা তার সাথে যে যৌনতা উপলব্ধি করেছে সেটা সে ভুলতে পারে না। হয়তো বা কেউ যৌন পল্লী তে ছিল যে তাকে সেখানে যৌন সুখ ভালো দিয়ে ছিল তাকে সঙ্গে আনে। যদি স্বামী সেই সুখ না দিতে পারে, স্বামী কেবলমাত্র টাকা উপার্জনের যন্ত্র আর কিছু না। ছেলের জণ্ম দেয় ঐ প্রেমিকের কারণ স্বামী চাকরি করতে চলে গেলেন আর রোমিও আসে। এই সব রোমিও বেশির ভাগ অংশ লেখা পড়ার কোনো ধারধারে না। বেশিরভাগ বাবার টাকায় ফানটুস সেজে বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর মেয়েদের সাথে রোমিও সেজে মজা করে। মেয়েদের মোটরবাইকের পেছনে চাপিয়ে ঘুরে এখানে ওখানে গিয়ে প্রেমের নামে মজা লোটে। কোন কোন রোমিও যৌন পল্লী থেকে উদ্ধার করে আনে কিন্তু বিয়ে করে না। কিন্তু তার সঙ্গে সম্পর্ক রেখে দেয়, স্বামীর অবর্তমানে গিয়ে যৌন সুখ দেয় আবার সন্তানের জন্ম দেয়। স্বামী বোকা চোদা বনে যায়, খাঁটি বেশ্যার মতো স্বামীর সন্তানের জন্ম দেবে না বলে স্বামীর সঙ্গে যৌন মিলনের সাথে সাথে আঙুল দিয়ে ধুয়ে নেয়। সন্তানের জন্ম হয় স্বামীর সাথে বাহ্যিক কোনো মিল নেই, জিজ্ঞেস করলে নানা রকম কথা এদিকে সে অন্য ভাবে স্বামীর সন্তান না নিয়ে এমন করেছে, যে স্বামী ভাবে তার সন্তান জন্ম দেবার ক্ষমতা নেই। কোন কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর তুমি দেখেছ, দেখে তারপর বলবে, সন্তান তোমার তুমি খালি অস্বীকার করে যাও,, স্বামী বেচারা কী করে বিবাহ বিচ্ছেদ দিতে পারে না। একটাই কারণ খোরপোশ স্বামীর খাবে আর প্রেমিকের কাছে শোবে। সবাই এর জিজ্ঞাসা তাহলে স্বামীর সাথে মিলন হয় না। হ্যাঁ হয় ঐ শুতে হয় শুয়ে থাকা আর মাঝে মধ্যে অনেক বলার পর তবে। বলুন তো স্বামীর কী অপরাধ? একটাই অপরাধ তার তার সে চাকরি করতে পারে, কিন্তু তার ভালো বাড়ি নেই,  পরে বাড়ি করবে এখন তো নেই। মোটর বাইক নেই,  আর একটা অপরাধ তার তার বাবা বাংলাদেশ থেকে এসে ছিলেন। অনেক কথা আছে  স্বামীর বেশি লিখলে আপনারা পড়বেন না। একদিন হয়েছে কী বড়ো ছেলে টি একটু বড়ো সে সন্ধ্যা বেলা একটা মাঠে পঁচিশে বৈশাখের মেলা দেখতে গেছে, একটু রাত হয়েছে,  স্বামী এসে  ছেলে টিকে আনতে গেল কিন্তু খুঁজে না পেয়ে তাড়াতাড়ি চলে এসেছে। দেখে স্বামীর ভাই বৌদি কে বলছে কয়গো হবে না কি দাদা তো নেই। ঠিক একদম  দ্বিতীয় স্বামী, এই ভাই কোন কাজ করতে চাইত না।  দাদার উপায়ে বসে বসে খেত , রাতে স্বামী যখন জিজ্ঞেস করে.  দাদা নেই হবে না কি একথার অর্থ কী?  তখন স্ত্রী লাফিয়ে  উঠে চিৎকার শুরু করে পাশের ঘরে ভাই ছুটে আসে বলে  তুই কি ভেবেছিস দুটো খেতে দিছিস বলে। যা খুশি তাই বলবি, তুই কোনো প্রমাণ পেয়েছিস দেখেছিস? ওসব  কথা  কানে শুনলে হবে না।.    আমি রুটি চাই ছিলাম   তুই আগে ধরে বা অন্য ভাবে প্রমান দে না হলে  এরপর   বললে তোকে কী করব জানিস না।   স্ত্রী ও তার কথায় সায় দেয়  পারলে তখনই মেরে শুধু ঐ চাকরি করে তাই, টাকার দরকার তাই.  সম্পর্ক আছে    না হলে কবে স্বামীকে শেষ করে দিত।  স্ত্রী যে এরকম চরিত্রের এবং স্বামীর সাথে এরকম ব্যবহার করতে তার বাড়ির লোক শুধু মদত দেয়। তারাই স্ত্রী যাতে প্রেমিক বা যৌন পল্লী থেকে উদ্ধার করা  রোমিওর সন্তান জন্ম দিতে পারে তার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। এই রকম মেয়েদের সংখ্যা আজ বেশি, বলবেন তুমি ভাই কানা বেগুন পেয়েছ তাই এসব লিখছ। ঠিক কথা আমার অভিজ্ঞতা আমি লিখেছি সব লেখা যায় না, তাই লিখছি না। আমি কোনো দিন কোন মেয়ে কে আই লাভ ইউ বা আমি তোমায় ভালবাসি বলিনি। আর বাবার বা আমার সে রকম টাকা ছিল না, মোটরবাইকের পেছনে চাপিয়ে নিয়ে ঘোরাব, আর ভালো বাড়ি ছিল না, একটা চিন্তা নিয়ে পড়াশোনা করেছি আমায় চাকরি করে  নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। আর হয়তো আমায় দেখতে ভালো নয়, সেই জন্য চাকরি পাওয়ার পরও কোনো মেয়ে আই লাভ ইউ বা আমি তোমাকে ভালবাসি বলেনি। আমার মনে হয় রোমিও আরও বেশি.  সুন্দর দেখতে হয়। না হলে হয়তো যৌন সুখ দিতে পারে ভালো । আমি এই বয়সের মুখের একটা ছবি দিলাম যারা আমার ব্লগ দেখছেন বলুন তো আমায় দেখতে কতটা খারাপ। ভালো মন্দ মন্তব্য করবেন কেমন ।অনেক টা লিখে ফেলেছি, জানি এতো লেখা আজকাল কেউ পড়ছে না। সবাই অল্প একটু চটুল ভিডিও ফুটেজ দেখে মনে অনেক শাান্তি পান। আমাদের মত ফালতু লেখকের লেখা ফালতু লেখা পড়া়া সময় কোথায়? বাতুলতা মাপ করে দেবেন, আপনাার সব জ্ঞানী গুুণী মানুষ আপনাদের কাছে আমি সত্যিই ফালতু। অনেক সময়  আজে বাজে লেখা হয়তো পড়েন, যদি আমাকে গালাগালি করতে ইচ্ছে করে তাও আমার ব্লগে মন্তব্য করতে ভুলবেন না, ঐ গালাগালিটাও আমার কমেন্ট বক্সে লিখুন। 

No comments:

Post a Comment