আমরা বিশ্বের বৃহত্তম গনন্তান্ত্রিক দেশ ভারত বর্ষে বাস করি। আমাদের দেশে পঞ্চায়েত স্তর থেকে জাতীয় স্তর পর্যন্ত অর্থাৎ লোকসভা পর্যন্ত আমাদের নির্বাচিত প্রতিনিধি দলের সদস্য।আমরা দেখি যে এরা দেশের সরকার পরিচালন করে। সবাই জানি বা দেখি যেটা সেটা মনে করি, কিন্তু এমন অনেক সিদ্ধান্ত আছে যা বিভিন্ন আই এস বা আই পি এস অফিসার নিয়ে থাকেন। সেই সব সিদ্ধান্ত এদের বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই সেগুলো কার্যকর করা হয়। মোটের উপর ভারতের শাসন ব্যবস্থায় এই উচ্চ পদস্থ অফিসার গন, দেশের শাসন ব্যবস্থা পরিচালনা করেন। আমরা তাহলে এ কথা বলতে পারি, যে এই সব মোটা বেতনের অফিসার রা গরীব মানুষের দুঃখের কথা শুনবেন, তাদের বেতন এতো বেশি যে কল্পনা করতে পারবেন না। এই সব অফিসার গণ সাধারণ মানুষের দুঃখের কথা, যারা ১৫০ টাকা প্রতিদিন উপায় করতে পারেন না, সেই সকল মানুষের জন্য কিছু করতে যাবেন! এদের একদিনের উপায় বর্তমানে আট হাজার টাকা থেকে নয় হাজার টাকা। আর তার নীচের কর্মচারীদের বেতন এদের দশ ভাগের এক ভাগ, এই বৈষম্য এরা তৈরী করে রেখেছে, কারণ এই সব অফিসার রা সরকারের সকল সিদ্ধান্ত কার্যকর করার দায়িত্ব প্রাপ্ত। পশ্চিমবঙ্গের ষষ্ঠ বেতন কমিটির কমিশনার, অভিরূপ বাবু তিনি ইন্ডিয়ান ট্যাটেস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট চাকরির করেন, যেটি কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে বর্তমানে তিনি প্রায় দু লক্ষ টাকা বেতন পান। এই সব মানুষ নিজের টা ভালো বোঝেন বাকী মানুষ মরল কী বাঁচল বেতন পেল কী না পেল তাতে কিছু যায় আসে না। যদি দেখেন মন্ত্রী গন যা খুশি তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঐ অফিসার রা সেটা কার্যকর করতে উঠে পরে লাগেন, তাতে সাধারণ মানুষের ক্ষতি করেও করে দেখিয়ে দেন। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী ও আমলা সব ঠিক এই পথে চলছে, ধরুন সরকার সিদ্ধান্ত নিল যে তারা সকলকে বস্ত্র বিতরণ করা হবে। সঠিক তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন, এমন করা হল, লাগবে দু হাজার এসে পৌঁছয় আঠারো শো।
সাধারণ মানুষের দুঃখের মূল কারণ এই সব উচ্চ পদস্থ কর্তারা। এরা কখনো চায় না, সাধারণ মানুষ সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ উপার্জন করুক,এখন বিভিন্ন চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত চলছে। এই সব তদন্তের দায়িত্বে কারা ঐ ধরনের বড়ো অফিসার, আজ কত বছর হলো দেখুন কোনো সুরাহা হয়নি। সাধারণ মানুষ সর্বশ্রান্ত হয়েছে তাতে ওনাদের কী? সাধারন মানুষ আত্মহত্যা করেছেন তো ওদের কী? এই সব অফিসার রা দেখেন নেতা মন্ত্রীরা কী চাইছেন। ভোটের সময় এই অফিসার রা পরিচালনা করেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, যখন দেখা যায় ইভিএম বা ব্যালট বাক্স বদলে গেছে,এরা চাপা দেন যা তাই হোক অত কিছু দেখতে হবে না ।তিনি জানেন ওই কথা বলে যেমন ভাবে হোক কাজটা করতে হবে। তিনি যদি না পারেন তবে তার ওপর অফিসারের কোপে পড়তে হবে। তাই নেতা মন্ত্রীরা নিজের কোলে ঝোল টানলেও কিছু বলেন না। আমরা যদি সত্যি প্রতি পাঁচ বছর অন্তর নতুন নতুন সরকার ক্ষমতায় আসুক চাই, তাহলে এই অফিসার দের সৎ হতে হবে, ভাবতে হবে যে তাদের উপর সাধারণ মানুষের সুখ, দুঃখ, জীবন, মরণ নির্ভর করছে। আর যারা নির্বাচিত হয়ে নেতা মন্ত্রী হলেন, তারা পাঁচ বছরের জন্য ।তিনি থেকে যাবেন, তাই প্রতিটি সরকারি কর্মীদের সর্তক থেকে কাজ করতে হবে। ঘুষ নিয়ে সাময়িক আনন্দ পাবেন, কিন্তু আপনার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে দেখবেন, তারা আপনার ঘুষ নেওয়া বা চুরির পক্ষে কিনা? আমার মনে হয় না, কারণ দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ তার পরিবারের লোকজন নেয়নি।
সাধারণ মানুষের দুঃখের মূল কারণ এই সব উচ্চ পদস্থ কর্তারা। এরা কখনো চায় না, সাধারণ মানুষ সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ উপার্জন করুক,এখন বিভিন্ন চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত চলছে। এই সব তদন্তের দায়িত্বে কারা ঐ ধরনের বড়ো অফিসার, আজ কত বছর হলো দেখুন কোনো সুরাহা হয়নি। সাধারণ মানুষ সর্বশ্রান্ত হয়েছে তাতে ওনাদের কী? সাধারন মানুষ আত্মহত্যা করেছেন তো ওদের কী? এই সব অফিসার রা দেখেন নেতা মন্ত্রীরা কী চাইছেন। ভোটের সময় এই অফিসার রা পরিচালনা করেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, যখন দেখা যায় ইভিএম বা ব্যালট বাক্স বদলে গেছে,এরা চাপা দেন যা তাই হোক অত কিছু দেখতে হবে না ।তিনি জানেন ওই কথা বলে যেমন ভাবে হোক কাজটা করতে হবে। তিনি যদি না পারেন তবে তার ওপর অফিসারের কোপে পড়তে হবে। তাই নেতা মন্ত্রীরা নিজের কোলে ঝোল টানলেও কিছু বলেন না। আমরা যদি সত্যি প্রতি পাঁচ বছর অন্তর নতুন নতুন সরকার ক্ষমতায় আসুক চাই, তাহলে এই অফিসার দের সৎ হতে হবে, ভাবতে হবে যে তাদের উপর সাধারণ মানুষের সুখ, দুঃখ, জীবন, মরণ নির্ভর করছে। আর যারা নির্বাচিত হয়ে নেতা মন্ত্রী হলেন, তারা পাঁচ বছরের জন্য ।তিনি থেকে যাবেন, তাই প্রতিটি সরকারি কর্মীদের সর্তক থেকে কাজ করতে হবে। ঘুষ নিয়ে সাময়িক আনন্দ পাবেন, কিন্তু আপনার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে দেখবেন, তারা আপনার ঘুষ নেওয়া বা চুরির পক্ষে কিনা? আমার মনে হয় না, কারণ দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ তার পরিবারের লোকজন নেয়নি।
No comments:
Post a Comment