আমার ভারত ডটকমে আজকের খবর, উত্তর দিনাজপুর জেলায় কাজল মোহন্ত নামে এক চপ বিক্রেতা আত্ম হত্যা করেছে। সে ভালোবাসা করে বনকর্মীর মেয়ে কে বিয়ে করে ছিল। তাদের একটি এক বছরের ছেলে আছে,সংসারে অভাবের জন্য মেয়ের মা মেয়ে কে নিয়ে চলে যায়। চপ বিক্রেতা আনতে গেলে তার সাথে পাঠায় না। যার ফলশ্রুতিতে দুঃখে আত্ম হত্যা করে ঐ চপ বিক্রেতা।
এতো ঐ সংবাদ সংস্থার খবর, কিন্তু এখানে কিছু কথা আমি না লিখে থাকতে পারছি না।যে কোন মৃত্যু দুঃখের, আমার কাছে সমান কষ্টের, সে যে ভাবে মারা যান। আর এখন তো রাজ্যে মৃত্যুর মিছিল চলছে। সকালে খবরের কাগজ খুললে দেখা যাচ্ছে তৃণমূল নেতা গুলি বিদ্ধ, সি পি আই এম নেতা খুন, বিজেপি কর্মী পিটিয়ে হত্যা। আর সাধারন মানুষের মৃত্যু সে তো রয়েছে। বিশেষ করে মহিলা তথা গৃহ বধুর মৃত্যু এ যেন একটা মামুলি ঘটনা, হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেন মৃত্যু পুরিতে বাস করছি। এই ছেলেটা গরীব ভালোবেসে বিয়ে করে ছিল, এটা তার অপরাধ শ্বশুর বাড়ির গরীব জামাই মেনে নিতে পারে নি, মেয়ে কে নিয়ে চলে এলো একটি বাচ্চা সমেত।ছ মাস এভাবে চলার পর সে চরম পথ বেছে নিয়েছে। কার লাভ হলো মেয়েটির পরিবারের, একটি প্রাণ অকালে চলে গেল, মেয়ের বাড়ির লোক কি ঐ প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারবে! আর একটা প্রশ্ন করি এই বাংলায় ঘরে ঘরে বেকার আর গরীব মানুষের সংখ্যা অনেক, তবে এটাও ঠিক যদি সঠিক ভাবে সরকারি সাহায্য গুলো ঠিক ঠাক পেলে অনেক গরীব মানুষ বেঁচে থাকতে পারতো। নেতারা বা এলাকার দাদারা সেই সুযোগ গুলো সকল কে সঠিক ভাবে দেয় না। অনেকেই নিজেরা কুক্ষিগত করে নেন, আমি এসব ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি, সরকারি সাহায্য নেতার মর্জির উপর নির্ভর করে। ছেলে টি কিন্তু নিজে বাঁচার চেষ্টা করে ছিল, চাপের দোকান করে ছিল। জানি না সে দণ্ড মুণ্ডের কর্তার ভাষণ শুনে ছিল কিনা। যে চপ শিল্প করে তিন তোলা বাড়ি করা যায়। পুরুলিয়ায় শবর সম্প্রদায়ের সাত জনের মৃত্যু প্রশাসন খবর নিতে গেছে কেন মৃত্যু হয়েছে।
যতক্ষণ বা যত দিন বেঁচে ছিল প্রশাসনের প্র টাও দেখা যায় না। আমি আপনি প্রশাসনের যে কোন ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করতে যান, দেখবেন লেখা আছে বিনা অনুমতি তে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ। বোঝা যাচ্ছে কারা বিনা অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে পারে। আমার মনে পরছে আমি স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে গিয়ে বিডিও অফিসে বিডিওর ঘরে সামনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলাম অনুমতি নিয়ে ঢোকার জন্য । আমার মনে হচ্ছিল আমার নিজের কাজ করতে গিয়ে ছিলাম। কে বিডিও নাম করে বলি বিষ্ণু কবিরাজ। নেতারা ঢুকে যাচ্ছেন বেড়িয়ে আসছেন আমি যত বার জিজ্ঞেস করছি ততবার উত্তর আসছে একটু পরে। অথচ এরা নাকি জনগণের প্রশাসক, আর এখন দেখুন সেই প্রশাসক জেলার সর্বোচ্চ কর্তা নিজেদের দোষ ঢাকতে শবর গ্রামের মধ্যে হাজির।সঠিক তথ্য জানুন গরীব মানুষের পাশে দাঁড়ান আমি এটা চাই। কেবল প্রতিশ্রুতি নয়, কাজ করে দেখান। শবর রা অবলুপ্ত প্রায় একটা জনজাতি এদের বাঁচান। শুধু প্রশাসন নয় সকলে মিলে আমরা প্রতিজ্ঞা করি যে যা রাজনৈতিক দলের নেতা হন সে তার নিজের মত থাকুক সবার আগে আমরা মানুষ। সকল মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার দিতে শিখি, সকালে খবর কাগজে আর যেন মৃত্যুর খবর না থাকে। সকলে সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকুন জগদ্ধাত্রী মায়ের কাছে আমার এই প্রার্থনা।
এতো ঐ সংবাদ সংস্থার খবর, কিন্তু এখানে কিছু কথা আমি না লিখে থাকতে পারছি না।যে কোন মৃত্যু দুঃখের, আমার কাছে সমান কষ্টের, সে যে ভাবে মারা যান। আর এখন তো রাজ্যে মৃত্যুর মিছিল চলছে। সকালে খবরের কাগজ খুললে দেখা যাচ্ছে তৃণমূল নেতা গুলি বিদ্ধ, সি পি আই এম নেতা খুন, বিজেপি কর্মী পিটিয়ে হত্যা। আর সাধারন মানুষের মৃত্যু সে তো রয়েছে। বিশেষ করে মহিলা তথা গৃহ বধুর মৃত্যু এ যেন একটা মামুলি ঘটনা, হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেন মৃত্যু পুরিতে বাস করছি। এই ছেলেটা গরীব ভালোবেসে বিয়ে করে ছিল, এটা তার অপরাধ শ্বশুর বাড়ির গরীব জামাই মেনে নিতে পারে নি, মেয়ে কে নিয়ে চলে এলো একটি বাচ্চা সমেত।ছ মাস এভাবে চলার পর সে চরম পথ বেছে নিয়েছে। কার লাভ হলো মেয়েটির পরিবারের, একটি প্রাণ অকালে চলে গেল, মেয়ের বাড়ির লোক কি ঐ প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারবে! আর একটা প্রশ্ন করি এই বাংলায় ঘরে ঘরে বেকার আর গরীব মানুষের সংখ্যা অনেক, তবে এটাও ঠিক যদি সঠিক ভাবে সরকারি সাহায্য গুলো ঠিক ঠাক পেলে অনেক গরীব মানুষ বেঁচে থাকতে পারতো। নেতারা বা এলাকার দাদারা সেই সুযোগ গুলো সকল কে সঠিক ভাবে দেয় না। অনেকেই নিজেরা কুক্ষিগত করে নেন, আমি এসব ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি, সরকারি সাহায্য নেতার মর্জির উপর নির্ভর করে। ছেলে টি কিন্তু নিজে বাঁচার চেষ্টা করে ছিল, চাপের দোকান করে ছিল। জানি না সে দণ্ড মুণ্ডের কর্তার ভাষণ শুনে ছিল কিনা। যে চপ শিল্প করে তিন তোলা বাড়ি করা যায়। পুরুলিয়ায় শবর সম্প্রদায়ের সাত জনের মৃত্যু প্রশাসন খবর নিতে গেছে কেন মৃত্যু হয়েছে।
যতক্ষণ বা যত দিন বেঁচে ছিল প্রশাসনের প্র টাও দেখা যায় না। আমি আপনি প্রশাসনের যে কোন ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করতে যান, দেখবেন লেখা আছে বিনা অনুমতি তে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ। বোঝা যাচ্ছে কারা বিনা অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে পারে। আমার মনে পরছে আমি স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে গিয়ে বিডিও অফিসে বিডিওর ঘরে সামনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলাম অনুমতি নিয়ে ঢোকার জন্য । আমার মনে হচ্ছিল আমার নিজের কাজ করতে গিয়ে ছিলাম। কে বিডিও নাম করে বলি বিষ্ণু কবিরাজ। নেতারা ঢুকে যাচ্ছেন বেড়িয়ে আসছেন আমি যত বার জিজ্ঞেস করছি ততবার উত্তর আসছে একটু পরে। অথচ এরা নাকি জনগণের প্রশাসক, আর এখন দেখুন সেই প্রশাসক জেলার সর্বোচ্চ কর্তা নিজেদের দোষ ঢাকতে শবর গ্রামের মধ্যে হাজির।সঠিক তথ্য জানুন গরীব মানুষের পাশে দাঁড়ান আমি এটা চাই। কেবল প্রতিশ্রুতি নয়, কাজ করে দেখান। শবর রা অবলুপ্ত প্রায় একটা জনজাতি এদের বাঁচান। শুধু প্রশাসন নয় সকলে মিলে আমরা প্রতিজ্ঞা করি যে যা রাজনৈতিক দলের নেতা হন সে তার নিজের মত থাকুক সবার আগে আমরা মানুষ। সকল মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার দিতে শিখি, সকালে খবর কাগজে আর যেন মৃত্যুর খবর না থাকে। সকলে সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকুন জগদ্ধাত্রী মায়ের কাছে আমার এই প্রার্থনা।
No comments:
Post a Comment