আমাদের চারপাশে যা দেখি তার অধিকাংশই ভেজাল বা জাল। দেশের স্বাধীনতা এসেছে কতগুলো ক্ষমতা লোভী জাল মানুষের হাত ধরে । জাল পুলিশ জাল ডাক্তার জাল. ইঞ্জিনিয়ার সেতু বানাচ্ছে ভেঙে পড়েছে। জাল ঔষধে বাজার ছেয়ে গেছে, জাল নোট সে তো হামেশাই মিলছে। মানুষের জীবন ধারণের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে খাদ্য বস্তু সবেতেই ভেজাল। বাজারে গিয়ে টাটকা সবজি কিনলাম, কি সুন্দর একে বারে টাটকা সবুজ, তাতে যে রাসায়নিক সার কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার করা হয়েছে, সেই বিষ আমাদের পেটে যাচ্ছে। আবার কথায় আছে চক চক করলে সোনা হয় না, করলা বেগুন সিম পটল এমনকি কাঁচা লঙ্কা সেও রং করা। চেনার উপায় সব্জির বোঁটা টার গোরা টা দেখুন দেখবেন সেই জায়গা টা হাল্কা সাদার বদলে যে রংয়ের ফল সেই রং হয়ে আছে।
বাঙালির মাছ সেই মাছ সংরক্ষণ করতে কী না ব্যবহার করা হয়। মর্গের বরফ বা ডিপ ফ্রিজের বরফ এই বরফ দেখে চেনা যায়, একটু বেশি সাদা আর অল্পতেই গুঁড়িয়ে যায়। চালানি মাছ সে তো বরফেে বদলে ব্য্যবহা হচ্ছে ফরমালিন। ফরমালিন দেওয়া মাছ চেনা যায়, সেই মাছ প্রথমত চালানি দেশি মাছ নয়। অনেক সামুদ্রিক মাছ ও ফরমালিন দেওয়া হচ্ছে। চিনতে পারা যায় পেটের জায়গা টা বড্ড বেশি শক্ত কানকো লাল টকটকে এরকম মাছ না কেনা ভালো। মাছের গায়ে হরহর করছে লালা, ইউরিয়ার জল দেওয়া হয়েছে।
(ছবি টি খোঁজ খবর অন লাইন নিউজ পোর্টালে থেকে নেওয়া। ) সর্ষের তেলে পাম তেল রেপসিড তিল তেল মেশায়। আর নারকোল তেলে পাম তেল তো আছে, অনেক রকম কেমিক্যাল মেশানো হচ্ছে।অসময় পাকা ফল কেমিক্যাল দিয়়ে পাকানো। স্বাদ বা মিষ্টতা আনতে ব্যবহার করা হয় কেমিক্যাল। সামান্য কলার হলুদ রং সেও কেমিক্যাল দিয়ে। আমরা যা খাচ্ছি সবেতেই ভেজাল, এই জন্য বলছি দুনিয়া টা ভেজাল। আমাদের সাবধানে থাকতে হবে । দেখে শুুনে খেতে হবে। কিছু মুনাফা খোর মানুষ মুনাফার লোভে এসব করে বেড়াচ্ছে তাদের চরম শাস্তি দিতে হবে।
বাঙালির মাছ সেই মাছ সংরক্ষণ করতে কী না ব্যবহার করা হয়। মর্গের বরফ বা ডিপ ফ্রিজের বরফ এই বরফ দেখে চেনা যায়, একটু বেশি সাদা আর অল্পতেই গুঁড়িয়ে যায়। চালানি মাছ সে তো বরফেে বদলে ব্য্যবহা হচ্ছে ফরমালিন। ফরমালিন দেওয়া মাছ চেনা যায়, সেই মাছ প্রথমত চালানি দেশি মাছ নয়। অনেক সামুদ্রিক মাছ ও ফরমালিন দেওয়া হচ্ছে। চিনতে পারা যায় পেটের জায়গা টা বড্ড বেশি শক্ত কানকো লাল টকটকে এরকম মাছ না কেনা ভালো। মাছের গায়ে হরহর করছে লালা, ইউরিয়ার জল দেওয়া হয়েছে।
মুড়ি খাবেন বেশ ভালো দেখতে সাদা ধবধব করছে, ইউরিয়া দিয়ে ভাজা। দুধের কথা না বলা ভালো, প্যাকেট দুধ পারলে শত হস্ত দূরে থাকুন কোন টায় লিকুইড সোপ, গ্লিসারিন আছে। সর্ষের তেল মাছ ভাজা হবে ভীষণ ঝাঁজ ভেজাল আছে। কেমিক্যাল দিয়ে ঝাঁঝ তৈরি করা হয়েছে।
আবার গরম ভাতে গাওয়া ঘি সে গরমে গলে না। ভেজাল ঘি নয় তো!
(ছবি টি খোঁজ খবর অন লাইন নিউজ পোর্টালে থেকে নেওয়া। ) সর্ষের তেলে পাম তেল রেপসিড তিল তেল মেশায়। আর নারকোল তেলে পাম তেল তো আছে, অনেক রকম কেমিক্যাল মেশানো হচ্ছে।অসময় পাকা ফল কেমিক্যাল দিয়়ে পাকানো। স্বাদ বা মিষ্টতা আনতে ব্যবহার করা হয় কেমিক্যাল। সামান্য কলার হলুদ রং সেও কেমিক্যাল দিয়ে। আমরা যা খাচ্ছি সবেতেই ভেজাল, এই জন্য বলছি দুনিয়া টা ভেজাল। আমাদের সাবধানে থাকতে হবে । দেখে শুুনে খেতে হবে। কিছু মুনাফা খোর মানুষ মুনাফার লোভে এসব করে বেড়াচ্ছে তাদের চরম শাস্তি দিতে হবে। 

No comments:
Post a Comment